খুঁজে দেখলে শহরের বুকে হয় তো কতই না কালীতীর্থের খোঁজ মিলবে। প্রতিটিকে ঘিরেই রয়েছে কোনও না কোনও ইতিহাস।
এ ক্ষেত্রে এ তো কালীতীর্থের অন্যতম পীঠস্থান! খুঁজে দেখলে হয়তো শহরের প্রতি বাঁকেই মিলবে ঐতিহ্য ও ইতিহাসের সমাহার।
দেবী বড়াই চণ্ডীর কথা কে না জানেন!
কথিত, তাঁর নামেই চন্দননগরের নামকরণ।
ইতিহাস ঘাঁটলে জানা যায়, প্রায় ৫০০ বছরের পুরনো এই বড়াই চণ্ডীতলা প্রতিষ্ঠা করেন শ্রীমন্ত সদাগর।
আবার অন্য দিকে রয়েছে হরিপালের দেবী চণ্ডালীর মন্দির।
বলা হয়, এক সময়ে নাকি শত শত নরবলি হত এখানে।
চন্দননগরের আরও অন্যতম কালীক্ষেত্র হল সিদ্ধেশ্বরীর কালীমন্দির।
৩২১ বছরের পুরনো এই মন্দির প্রতিষ্ঠিত হয় ১৭০৩ সালে।
তার পর থেকে আজও নিষ্ঠাভরে পূজিত হয়ে আসছেন দেবী। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।