শহরের নানা দিকে কালীতীর্থ রয়েছে অনেক। নিজেদের মনস্কামনা পূর্ণ হওয়ার আশায় দূর-দূরান্ত থেকে সেখানে ছুটে যান ভক্তরা।
কালীঘাটের দেবী থেকে শুরু করে দক্ষিণেশ্বরের কালী- বলা হয়, খুবই জাগ্রত নাকি তাঁরা।
এ ছাড়াও রয়েছেন তারাপীঠ এবং নৈহাটির দেবী।
তবে জানেন কি, শিলিগুড়ি এবং মালদহেও এমন তিনটি জায়গা রয়েছে, যেখানে ভক্তদের সমাগম কম হয় না মোটেই।
চলতি বছরই প্রাণ পেয়েছে শিলিগুড়ির রবীন্দ্রনগরের মনস্কামনা কালীমন্দির।
এ বছর ফেব্রুয়ারি মাসে স্থাপিত হয়েছে এটি।
সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১টা এবং বিকেল ৪টে থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত সাধারণের জন্য খোলা থাকে মন্দিরের মূল ফটক।
তবে বিশেষ বিশেষ তিথিতে এই সময়সীমা পরিবর্তিতও হতে পারে।
এ ছাড়াও রয়েছে সেবকেশ্বরী কালী মন্দির।
সেবক পাহাড়ের নামেই নামকরণ হয়েছে এই মন্দিরের।
এ বার আসা যাক মালদহে।
মালদহের ইংলিশ বাজারের মনস্কামনা কালী মন্দিরের কথা তো সকলেরই জানা। প্রতিনিয়ত মানত নিয়ে দেবীর দ্বারস্থ হন তাঁর ভক্তরা। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।