International News

হাসিনার উপর হামলা: মৃত্যুদণ্ড ১৯, খালেদাপুত্র সহ যাবজ্জীবন ১৭ জনের

ওই ঘটনায় প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী, মহিলা আওয়ামি লিগের তদানীন্তন সভানেত্রী আই ভি রহমান-সহ ২২ জন মারা যান। গুরুতর জখম হন কয়েকশো। তবে ওই সময় বাংলাদেশের বিরোধী নেত্রী শেখ হাসিনা জখম হলেও, ভাগ্যক্রমে প্রাণে বেঁচে যান।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১০ অক্টোবর ২০১৮ ১৪:৩৮
Share:

তদানীন্তন খালেদা জিয়া সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর। ছবি- সংগৃহীত।

আওয়ামি লিগের সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে খুনের চেষ্টার দায়ে তদানীন্তন খালেদা জিয়া সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টু-সহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিল আদালত। যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হল বেগম খালেদা জিয়ার দল বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি (বিএনপি)-র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, খালেদা-পুত্র তারেক রহমান-সহ ১৭ জনের।

Advertisement

২০০৪ সালের ২১ অগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামি লিগের জনসভায় শেখ হাসিনাকে খুনের চেষ্টায় গ্রেনেড হামলা হয়। ওই ঘটনায় প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী, মহিলা আওয়ামি লিগের তদানীন্তন সভানেত্রী আই ভি রহমান-সহ ২২ জন মারা যান। গুরুতর জখম হন কয়েকশো। তবে ওই সময় বাংলাদেশের বিরোধী নেত্রী শেখ হাসিনা জখম হলেও, ভাগ্যক্রমে প্রাণে বেঁচে যান।

ওই মামলায় বিশেষ জজ আদালত-৫–এর বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন বুধবার এই রায় দিয়েছেন। গোড়া থেকেই ওই ঘটনার তদন্তে প্রশাসনিক হস্তক্ষেপের চেষ্টা হয়। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার এসে নতুন করে তদন্ত শুরু করে। বেরিয়ে আসে অনেক অজানা তথ্য। ২০০৮ সালের জুনে বিএনপি সরকারের উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টু, তাঁর ভাই তাজউদ্দিন, জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদের (হুজি-বি) নেতা মুফতি হান্নান-সহ ২২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে সিআইডি। তদন্তে বেরিয়ে আসে শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যেই ওই হামলা চালানো হয়েছিল। হামলায় ব্যবহৃত আর্জেস গ্রেনেড এসেছিল পাকিস্তান থেকে।

Advertisement

আরও পড়ুন- গতি বাড়িয়ে এগিয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘তিতলি’​

আরও পড়ুন- মন চাইছে ঘরে ফিরতে, পথ আটকে আতঙ্ক​

(সবিস্তার আসছে)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement