NSHM School of Engineering and Technology

এনএসএইচএম স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি

এনএসএইচএম বিটেক পাঠ্যক্রমে তিন রকমের স্পেশালাইজেশন পড়াচ্ছে-- ডেটা সায়েন্স, রোবোটিকস ইঞ্জিনিয়ারিং এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স।

Advertisement

বিজ্ঞাপন প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ১২ অক্টোবর ২০২০ ১৭:১৪
Share:

কলেজের নাম: এনএইচএসএম নলেজ ক্যাম্পাস, দুর্গাপুর- গ্রুপ অফ ইনস্টিটিউশন

এখনকার ইঞ্জিনিয়ারিং গ্র্যাজুয়েটদের ক্ষেত্রে সৃজনশীলতা, ছকভাঙা চিন্তাভাবনা, জটিল ও গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা এবং ঝুঁকি নেওয়ার সাহস, এই চারটে গুণ খুবই দরকার। এবং এনএইচএসএম স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি, ছাত্রদের মধ্যে এই গুণগুলি সঞ্চারিত করার ক্ষেত্রে দায়বদ্ধ।

Advertisement

এই প্রতিষ্ঠান আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষার অভিজ্ঞতা প্রদান করে সব চেয়ে ভাল শিক্ষাপদ্ধতিগুলির সমন্বয় সাধন করে। যেমন, ফলাফলভিত্তিক শিক্ষা ও শিক্ষণ পদ্ধতিকে( আউটপুট বেসড এডুকেশন অ্যান্ড লার্নিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) এই কারণেই পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এখানে আইআইটি এবং এনআইআইটি-র শিক্ষকরা পড়ান। উচ্চ মানের গবেষণাগার, কম্পিউটার সেন্টার ও ওয়ার্কশপ-এর সুবিধা ছাত্রদের অভিজ্ঞতা অর্জনের ক্ষেত্রে সুবিধে করে।

নতুন নতুন যারা ইঞ্জিনিয়ার হয়েছে তাদের ক্ষেত্রে কাজের সুযোগ এখন অনেকটা বিস্তৃত। যেমন সফটওয়্যার এবং অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, রোবোটিকস এবং অটোমেশন, অটোমোবাইল এবং এরোস্পেস, এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং, বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, এনার্জি ইঞ্জিনিয়ারিং, ইনফরমেশন সিকিয়োরিটি অ্যানালিসিস এবং আরও অনেক কাজের সুযোগ রয়েছে।

Advertisement

এনএসএইচএম স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি, আইআইটি খড়্গপুরের লোকাল চ্যাপ্টার এনপিটিইএস, স্বয়ম লোকাল চ্যাপ্টার, আইআইটি, বম্বে-র ফস লার্নিং সেন্টার, আইই(আই) স্টুডেন্টস চ্যাপ্টার এবং কম্পিউটার সায়েন্স সোসাইটি-র সঙ্গে সহযোগিতায় প্রতিষ্ঠিত সংস্থা, যেমন, সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্ট অফ অ্যাডভান্সড কম্পিউটিং(সিড্যাক), সেল, বালাজি, ডিভিসি, শ্যাম স্টিল এবং বিএসএনএল-এর মতো সংস্থায় ইন্টার্নশিপের সুযোগ দেয়।

একটি আলাদা ট্রেনিং এবং প্লেসমেন্ট সেল রয়েছে যার কাজ হল ইন্টাস্ট্রির সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা। এ ছাড়াও সফট স্কিল এবং ব্যক্তিত্ব বিকাশের সহায়তার জন্য রয়েছে সেন্টার ফর ল্যাঙ্গোয়েজ অ্যান্ড কমিউনিকেশন, যা ছাত্রদের ভবিষ্যত কর্মজীবনের জন্য তৈরি করবে।

ইন্ডাস্ট্রি ৪.০ রেভোলিউশন-এর অগ্রগতি-- যা মূলত নজর দেয় ইন্টারকানেকটিভিটি, অটোমেশন, মেশিন লার্নিং এবং রিয়েল-টাইম ডেটার ওপর-- সারা বিশ্বে যথেষ্ট প্রভাব ফেলেছে। আগামীর চাকরির জন্য প্রয়োজন বিভিন্ন শাখা এবং একই সঙ্গে আন্তর্শাখায় জ্ঞানের দখল। ক্রমাগত বদলাতে থাকা চাকরির দুনিয়ার চাহিদার ও প্রতিযোগিতার সঙ্গে তাল মেলাতে ইঞ্জিনিয়ারদের ঠিকমতো তৈরি করতে হবে।

এনএসএইচএম বিটেক পাঠ্যক্রমে তিন রকমের স্পেশালাইজেশন পড়াচ্ছে-- ডেটা সায়েন্স, রোবোটিকস ইঞ্জিনিয়ারিং এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স।

ন্যাচরাল সায়েন্সেস, লাইফ সায়েন্সেস, বিজনেস, হিউম্যানিটিজ় এবং সোশ্যাল সায়েন্সেস ও একই সঙ্গে ইন্ডাস্ট্রি এবং সমাজে ডেটা মাইনিং, মেশিন লার্নিং, ডেটাবেস অ্যান্ড অ্যাপ্লিকেশন ইন ডেটা সায়েন্স মেথডস কী ভাবে কাজে লাগে তা পড়ানো হয় ডেটা সায়েন্স-এ।

রোবোটিকস-এ ছাত্রদের পড়ানো হয় কী ভাবে রোবোট ডিজাইন করতে ও বানাতে হয়। তা ছাড়া অ্যাপ্লিকেশন এবং রোবট অপারেশনও পড়ানো হয়। এই সব কিছুই ছাত্রদের মধ্যে উচ্চমানের বিশ্লেষণী চিন্তা, সমস্যা-সমাধান, মেকানিক্যাল এবং সংখ্যাগত দক্ষতা তৈরি করতে সাহায্য করে। এই ধরনের দক্ষতা রোবোট তৈরি, কনফিগার এবং রোবোট পরীক্ষণের ক্ষেত্রে সহায়তা করে। কাজের সুযোগ রয়েছে নানা রকম ইন্ডাস্ট্রিতে। যেমন, ইন্ডাস্ট্রিয়াল অটোমেশন, ম্যানুফ্যাকচারিং, এগ্রিকালচার, মাইনিং, এরোস্পেস, হেলথকেয়ার এবং ডিফেন্স। ছাত্ররা মেশিন ডিজাইনার, প্যাকেজিং ইঞ্জিনিয়ার, অটোমেশন স্পেশালিস্ট এবং হিউম্যান/মেশিন ইন্টারফেস প্রোগ্রামার হিসেবে কাজ পেতে পারে।

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নিয়ে যারা পড়াশোনা করে তাদের প্রধানত মেশিন লার্নিং বিষয়ে পড়ানো হয়। এই বিষয়টির চাহিদা খুব বেশি এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নিয়ে পড়ে রোবোটিক সায়েন্টিস্ট, ডেটা ইঞ্জিনিয়ার, গেম প্রোগ্রামার, রিসার্চ সায়েন্টিস্ট, ন্যাচরাল ল্যাঙ্গোয়েজ প্রসেসিং সায়েন্টিস্টি, মেশিন লার্নিং ডেভেলপার, অটোমেশন অ্যান্ড অপটিমাইজেশন ইঞ্জিনিয়ার, বিগ ডেটা সায়েন্টিস্ট এবং সফটওয়্যার ডেভেলপার হিসেবে কাজ পাওয়া যেতে পারে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন