ছোট শাখাতেও জোর বন্ধন ব্যাঙ্কের

পথ চলা শুরুর সময়েই বন্ধন ব্যাঙ্কের প্রতিশ্রুতি ছিল, যত বেশি সম্ভব সাধারণ মানুষের দরজায় পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া। প্রথাগত ব্যবসা -কৌশলের পাশাপাশি ছোট শাখার হাত ধরে। প্রথম অর্থবর্ষ শেষে ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং আর বড় শাখার সঙ্গে পাড়ার ভিতরের সেই ছোট অফিসের গুরুত্বের কথাও উল্লেখ করলেন বন্ধন ব্যাঙ্কের প্রতিষ্ঠাতা ও কর্ণধার চন্দ্রশেখর ঘোষ। জোর দিলেন, অনুৎপাদক সম্পদের উপর রাশ বরাবর শক্ত রাখার উপরেও।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৭ মে ২০১৬ ০২:৫২
Share:

পথ চলা শুরুর সময়েই বন্ধন ব্যাঙ্কের প্রতিশ্রুতি ছিল, যত বেশি সম্ভব সাধারণ মানুষের দরজায় পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া। প্রথাগত ব্যবসা -কৌশলের পাশাপাশি ছোট শাখার হাত ধরে। প্রথম অর্থবর্ষ শেষে ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং আর বড় শাখার সঙ্গে পাড়ার ভিতরের সেই ছোট অফিসের গুরুত্বের কথাও উল্লেখ করলেন বন্ধন ব্যাঙ্কের প্রতিষ্ঠাতা ও কর্ণধার চন্দ্রশেখর ঘোষ। জোর দিলেন, অনুৎপাদক সম্পদের উপর রাশ বরাবর শক্ত রাখার উপরেও।

Advertisement

সোমবারই নিজেদের প্রথম বার্ষিক ফল (২০১৫-’১৬) প্রকাশ করে চন্দ্রশেখরবাবু বলেন, ‘‘ডিজিটাল ব্যাঙ্কিংয়ের সুবিধাকে হাতের মুঠোয় আনতে যেমন নতুন অ্যাপ আনতে যাচ্ছি, তেমনই জোর দিচ্ছি ছোট-বড় শাখার সংখ্যা দ্রুত বাড়ানোর উপর।’’ চলতি অর্থবর্ষে পাড়ায় ছোট অফিস খোলায় জোর দিচ্ছেন তিনি।

এই মুহূর্তে বন্ধন ব্যাঙ্কের শাখা ৬৭০টি। চন্দ্রশেখরবাবুর দাবি, তার মধ্যে ২১টি ছোট শাখা (স্মল ফর্ম্যাট ব্যাঙ্ক) পাড়ায়, কার্যত বাড়ির দরজায়। গড়ে ৫০০-৬০০ বর্গ ফুট জায়গা। তিন জন কর্মী। খোলার খরচ এটিএম বসানোর সমান। মেমারি, ঘোলা, দিশেরপুর মোড়, রামপুর, গোবিন্দপুরের মতো নানা জায়গায় এ ধরনের শাখা পরিষেবার দ্রুত প্রসারে কার্যকরী হচ্ছে বলে তাঁর দাবি।

Advertisement

গত ২৩ অগস্ট আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের পরে আগের আর্থিক বছরে কার্যত ৭ মাস ৭ দিন কাজ করেছে বন্ধন ব্যাঙ্ক। তাতে কর দেওয়ার পরে মুনাফা দাঁড়িয়েছে ২৭৫.২৫ কোটি টাকা। আমানত জমা পড়েছে ১২,০৮৮.৭৫ কোটি। এই মুহূর্তে তাঁদের নিট অনুৎপাদক সম্পদ ঋণের ০.০৮%।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement