রিলায়্যান্স থেকে আদানি, উইপ্রো থেকে ওখহার্ড— হাতেকলমে পরবর্তী প্রজন্মকে তৈরি করতে পা বাড়াচ্ছে দেশের বিভিন্ন সংস্থা। নিত্যনতুন চিন্তাভাবনা এবং সেগুলিকে ব্যবসায়িক দিক থেকে কাজে লাগাতে নতুন প্রজন্মের উপরই ভরসা রাখছে তারা। আর দায়িত্ব বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই বাড়াচ্ছে পরবর্তী প্রজন্মের বেতন এবং সুযোগ-সুবিধাও। যার হাত ধরে এঁদের অনেকেই এখন কোটিপতি।
সম্প্রতি ব্যবসার জগতে পা রেখেছেন অনিল অম্বানীর ছেলে জয় অনমোল। রিলায়্যান্স ক্যাপিটালের ডিরেক্টর হিসেবে প্রতি মাসে তাঁকে ১০ লক্ষ টাকা বেতনের সুপারিশ করেছে সংস্থা। পিছিয়ে নেই গৌতম আদানির ছেলে কর্ণ আদানিও। তিনি দায়িত্ব নিয়েছেন আদানি পোর্টস অ্যান্ড স্পেশাল ইকনমিক জোনের সিইও হিসেবে। সংস্থা থেকে বেতন না-নিলেও, পরিচালন পর্ষদের সুপারিশ তাঁকে গত অর্থবর্ষে ১.৫ কোটি পর্যন্ত দেওয়ার।
রিলায়্যান্স কর্ণধার মুকেশ অম্বানীর ছেলেমেয়ে আকাশ এবং ঈশার বেতন জানা না-গেলেও, টিভিএস কর্ণধার বেণু শ্রীনিবাসনের ছেলে সুদর্শন বেণুর গত অর্থবর্ষের বেতন ৯.৫৯ কোটি টাকা। একই ভাবে গত বছরে আজিম প্রেমজির ছেলে রিশাদ বা ওখহার্ড চেয়ারম্যান হাবিল খোরাকিওয়ালার দুই ছেলে হুজাইফা এবং মুর্তাজার বেতনও ছাড়িয়েছে কোটি টাকা।