চা শিল্পের স্বার্থে আইন বদলের সওয়াল

চা শিল্পের উন্নতির জন্য সাত দশক পুরনো প্লান্টেশন লেবার অ্যাক্ট, ১৯৫১ এবং টি অ্যাক্ট, ১৯৫৩ আইন দু’টি সংশোধনের পক্ষে সওয়াল করলেন টি বোর্ডের প্রাক্তন চেয়ারম্যান তথা রাজ্যের মুখ্য তথ্য কমিশনার বাসুদেব বন্দ্যোপাধ্যায়।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ০২:৩২
Share:

চা শিল্পের উন্নতির জন্য সাত দশক পুরনো প্লান্টেশন লেবার অ্যাক্ট, ১৯৫১ এবং টি অ্যাক্ট, ১৯৫৩ আইন দু’টি সংশোধনের পক্ষে সওয়াল করলেন টি বোর্ডের প্রাক্তন চেয়ারম্যান তথা রাজ্যের মুখ্য তথ্য কমিশনার বাসুদেব বন্দ্যোপাধ্যায়।

Advertisement

মঙ্গলবার টি রিসার্চ অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সভায় ও পরে বাসুদেববাবু বলেন, আইন দু’টির সঙ্গে বাস্তবের সামঞ্জস্য নেই। প্লান্টেশন লেবার অ্যাক্টে শ্রমিকদের রেশন, চিকিৎসা, আবাসন, শিক্ষার মতো সুবিধা দেওয়ার কথা বলা আছে। নগদ ছাড়াও সেগুলি মজুরিরই অংশ। কিন্তু অভিযোগ, বহু বাগানই তা মানে না। বাড়াতে চায় না নগদ মজুরিও। আইন মাফিক যে দায়িত্ব বাগান মালিকদের। বাসুদেববাবুর মতে, আইনে বদলে বাগানে সরকারি প্রকল্প চালুর পথ করলে মালিক পক্ষকে সেই বোঝা বইতে হবে না। তাতে নগদ মজুরি বাড়বে। তা নির্ধারণেও আসবে স্বচ্ছতা।

টি অ্যাক্টে সংস্কার এনে রুগ্‌ণ বাগান চাঙ্গায় দেউলিয়া আইনের সুবিধা নেওয়ার কথাও বলেন তিনি।

Advertisement

মালিক পক্ষের সংগঠন ইন্ডিয়ান টি অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট আজম মোনেম বলেন, আইন সংশোধন তাঁরাও চান। তবে একই সঙ্গে তাঁর দাবি, বাগানগুলি নগদ মজুরি যথেষ্ট বাড়াচ্ছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন