সেপ্টেম্বর, ২০১৫-এ আরশি টুইট করেন, “আফ্রিদির সঙ্গে আমার যৌন সম্পর্ক হয়েছে।” তাঁর এই দাবি ঘিরে সে সময় বেশ চাঞ্চল্য ছ়ড়ায়। যদিও আফ্রিদি এই দাবি উড়িয়ে দেন।
মার্চ, ২০১৬-এ নিজের ইউটিউব চ্যানেলে একটি ভিডিও আপলোড করেন আরশি। এই ভিডিওয় তিনি বলেন, “শাহিদ আফ্রিদি ছ’মাস পরই আমার বাচ্চার বাবা হতে চলেছে।” আরশি খানের এই দাবি মিথ্যে বলে উড়িয়েই দেয় পাক মিডিয়া। পাক বোর্ড বা আফ্রিদি অবশ্য এ বিষয়ে মুখ খোলেননি।
জুলাই, ২০১৬-এ সলমন খানকে ট্যাগ করে নিজের একটি অর্ধনগ্ন ছবি পোস্ট করেন আরশি। ছবির নীচে তিনি লেখেন, “এটা আমার ডার্লিংয়ের জন্য। আশা করছি আমার নতুন টোনড পা আর ‘বাট’ তোমার পছন্দ হবে।”
অক্টোবর, ২০১৬। দেহব্যবসায় জড়িত থাকার অভিযোগে পুণের একটি চারতারা হোটেলের ঘর থেকে আরশি খানকে গ্রেফতার করে পুণে সিটি ক্রাইম ব্র্যাঞ্চ। যদিও আরশি নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেন।
শরীরে ভারত ও পাকিস্তানের পতাকা এঁকে বিতর্কে জড়ান আরশি খান। জাতীয় পতাকার অবমাননার দায়ে তাঁর বিরুদ্ধে মামলাও দায়ের করা হয়। এই মুহূর্তে ১০টি মামলা ঝুলছে আরশির নামে।
সম্প্রতি ভোপালের মডেল-অভিনেত্রী গহনা বশিষ্ট অভিযোগ করেছেন, বয়স থেকে শিক্ষাগত যোগ্যতা, নিজের সম্পর্কে প্রায় সব কিছুই মিথ্যে বলেছেন আরশি খান।