চুটিয়ে প্রেম করেছেন বহু দিন, কেউ কেউ তো বিয়েও করেছেন। আর সুসময় পেরিয়ে যেতেই ভোলবদল। সম্পর্ক ভাঙতেই প্রাক্তনদের নিয়ে একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য সামনে এনেছেন এই বলিউড তারকারা। কী বলেছেন তাঁরা?
ঐশ্বর্যা রাই-বিবেক ওবেরয়: দিব্যি ছিলেন দু’জনে। আর তারপর সম্পর্ক ভেঙে যেতেই কী বললেন, বিশ্বসুন্দরী? বিবেক এক্কেবারে ‘ইমম্যাচিওর’ ছিল, তাই নাকি টেঁকেনি সম্পর্ক।
জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ-সাজিদ খান: সম্পর্ক ভাঙার পর সাজিদ জানান, ‘হিম্মতওয়ালা’ ছবির শুটের মাঝেই বেড়াতে যেতে বাধ্য করেছিলেন জ্যাকলিন। তাই ছবিটা সেরকম চলেনি। ব্রেকআপের পর ‘হামশকল’এর সময় একটাও ছুটি নেননি। ছবি নাকি হিট করেছিল তাতেই।
শাহিদ কপূর-করিনা কপূর: ‘বড্ড বেশি কমিটেড ছিলাম আমি। তবে ব্রেক আপের ঠিক পরে জব উই মেট সুপারহিট হওয়ার পর বুঝলাম, সব চয়েস ঠিক নয়’, এমনটাই নাকি বলেছিলেন শাহিদ।
ঐশ্বর্যা রাই-সলমন খান: সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পরেও ফোন করে নাকি উল্টোপাল্টা কথা বলতেন সলমন। মদ্যপ সলমন নাকি তাঁর গায়েও হাত তুলতেন, এমনটাই অভিযোগ ছিল ‘কাজরা রে’ সুন্দরীর।
বিপাশা বসু-জন আব্রাহাম: তাঁদের রসায়ন ছিল চমৎকার। কিন্তু ব্রেক আপের পর? ‘হু ইজ জন আব্রাহাম’, এমনটাই নাকি বলেছিলেন বিপস।
শিল্পা শেট্টি-অক্ষয় কুমার: তাঁকে নাকি ব্যবহার করেছেন অক্ষয়। আর অন্য সঙ্গী পেয়েই ভুলে গিয়েছেন তাঁকে। আক্কির সঙ্গে ব্রেক আপের পর এমনটাই অভিযোগ ছিল শিল্পার।
সইফ আলি খান-অমৃতা সিংহ: প্রত্যেক দিন নাকি সইফের মা-বোনের সম্পর্কে খারাপ কথা বলতন অমৃতা। স্বামী হিসেবে নাকি কোনও সম্মান ছিল না তাঁর। অমৃতার সঙ্গে বিচ্ছেদের পর এমনটাই দাবি করেছিলেন সইফ।