রেখা-অমিতাভ-জয়ার ত্রিকোণ প্রেম বলিউডের চিরকালীন গুঞ্জন। গ্ল্যামার কোশেন্টেও ইন্ডাস্ট্রির সব ‘লভ ট্রায়েঙ্গল’-কেই হার মানিয়েছেন তাঁরা। যদিও অমিতাভ-রেখার অ্যাফেয়ার সব সময়ই সিক্রেট। জয়াকে বিয়ে করে দীর্ঘদিন ধরে সুখী সংসারী অমিতাভ বচ্চন।
‘রাজ’ ছবিতে এক সঙ্গে কাজ করার পরই শুরু হয় ডিনো মোরিয়া ও বিপাশা বসুর প্রেমকাহিনি। ২০০২-এ ব্রেক আপের পর বিপাশার জীবনে নতুন প্রেম আসে জন আব্রাহামের হাত ধরে। পরে যদিও সেটাও ভেঙে যায়। বিপাশা এখন কর্ণ সিংহ গ্রোভারের গৃহিণী।
নব্বইয়ের দশকের সেরা ত্রিকোণ প্রেম বিবেক ওবেরয়-ঐশ্বর্যা রাই-সলমন খানের। ঐশ্বর্যার অভিযোগ ছিল, সলমন নাকি তাঁকে মারধর করেছিলেন। প্রেম ভেঙে যাওয়ার পর বিবেক ওবেরয়ের সঙ্গে দীর্ঘ দিন সম্পর্ক ছিল প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরীর। ঐশ্বর্যা অবশ্য এখন অভিষেক বচ্চনের স্ত্রী।
ছোটবেলার বন্ধু থেকে প্রেম। তারপর বিয়ে। হৃত্বিক রোশন ও সুজান খানের জুটিও বেশ নজর কেড়েছে। যদিও ২০১৪-এ বিবাহ বিচ্ছেদ হয় তাঁদের। এরই মাঝে ২০১০-এ, ‘কাইটস’ ছবি করার সময় গ্রিক অভিনেত্রী বারবারা মোরির সঙ্গে হৃত্বিকের সম্পর্কের গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল।
বলিউডের ‘মোস্ট এলিজেবল ব্যাচেলর’ সলমন খান। ঐশ্বর্যা-পর্ব কাটিয়ে ক্যাটরিনার কাছাকাছি এসেছিলেন বলিউডের ভাইজান। কিন্তু সে প্রেমও বেশি দিন টেকেনি। ২০০৯-এ ‘আজব প্রেম কি গজব কাহানি’র পরই রণবীর কপূরের সঙ্গে সম্পর্ক হয় ক্যাটের। যদিও সে প্রেমও এখন ‘প্রাক্তন’!
শাহিদ কপূরের ‘চকোলেট বয়’ লুকে মন মজেছিল করিনা কপূরের। ‘ফিদা’ ছবিতে তাঁদের অন-স্ক্রিন কেমিস্ট্রি দ্রুত অফ-স্ক্রিনেও নজর কেড়েছিল। ‘জব উই মেট’-এর পরই সম্পর্ক ভেঙে যায় শাহিদ-করিনার। কারণ ‘তশন’ ছবির সেটে ছোটবেলার ‘ক্রাশ’ সইফ আলি খানের প্রেমে পড়েন করিনা। পরেও বিয়েও করেন।