Bonny Sengupta

Bonny: মায়ের হাতের চিংড়ি, প্রেমিকার সঙ্গে দুবাই, বনির জন্মদিনের প্ল্যান ফাঁস

জন্মদিনে বাবা-ছেলে-হবু বৌমা এক সঙ্গে পার্টি করবেন! এটাই বনি সেনগুপ্তের জন্মদিনের সেরা চমক।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ১০ অগস্ট ২০২২ ১৬:০৬
Share:

জন্মদিনের সন্ধ্যায় বড় কেক কেটে, পানীয়ের ফোয়ারায় ভিজবেন বনি।

বনি সেনগুপ্তের জন্মদিন। আর চমক থাকবে না, হয়? টলিউড বলছে, একাধিক চমক নাকি অপেক্ষা করছে বনির অনুরাগীদের জন্য। এক, নতুন উদ্যমে নাকি ছবি পরিচালনার কথা ভাবছেন অনুপ সেনগুপ্ত। সেই কারণেই সম্প্রতি মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে সৌজন্য-সাক্ষাৎও সেরেছেন। ফলে টলিউডে জোর গুঞ্জন, অনুপের আগামী ছবিতে নাকি মিঠুন-বনি একসঙ্গে!

Advertisement

সত্যিই নাকি? শুভেচ্ছা জানিয়ে ‘বার্থডে বয়’ এবং তাঁর বাবা অনুপের কাছে প্রশ্ন রেখেছিল আনন্দবাজার অনলাইন। দু’জনেই হাসতে হাসতে উড়িয়ে দিয়েছেন। দাবি, ভুয়ো খবর। অনুপের কথায়, ‘‘পিয়ার আগামী ছবি ‘অহল্যা’র ক্রিয়েটিভ হেড আমি। বনির বিপরীতে পায়েল সরকার, প্রিয়াঙ্কা সরকার। এ সব নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত। তাই নতুন ছবি নিয়ে ভাবার সময় এই মুহূর্তে আমার নেই।’’

দ্বিতীয় চমক বনি নিজেই বলেছেন, ‘‘গত পরশু হরনাথ চক্রবর্তীর পরিচালনায় ‘ডাল বাটি চুরমা’র রাজস্থানের অংশের শ্যুট সেরে ফিরেছি। পর পর শ্যুটিং করতে করতে আমি-কৌশানী মুখোপাধ্যায় ক্লান্ত। তাই জন্মদিন মিটলেই আমরা উড়ে যাব দুবাই। বিশ্রাম চাই। অনেক দিন একান্তে সময় কাটানোও হয়নি।’’ ব্যাগ গোছানোর পাশাপাশি তাই জন্মদিনের উদ্‌যাপন চলছে।

Advertisement

যেমন, মঙ্গলবার রাত থেকেই উল্লাস শুরু। কৌশানী মধ্যরাতের আগাম উদ্‌যাপনের আয়োজন করেছিলেন। কাছের বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে কেক কেটে হুল্লোড়ে মেতেছিলেন তাঁরা। বুধবার অর্থাৎ জন্মদিনের দুপুরে কিন্তু বনি মা পিয়া সেনগুপ্তের ছেলে। চিংড়ি থেকে মুরগির মাংস, পায়েস— সব নিজের হাতে রেঁধেছেন তিনি। ডায়েট ভুলে সে সব খাবেন প্রযোজক-অভিনেতা। শুধুই খাবেন! খাওয়াবেন না? বনি জানিয়েছেন, যেহেতু করোনা একেবারে কমেনি তাই বিকেলে সতর্কতা বিধি মেনে কিছু অনুরাগীর সঙ্গে দেখা করবেন। তাঁদের সঙ্গে কেক কাটবেন, সময় কাটাবেন। আর তাঁদের ভরপেট খাওয়াবেনও।

সন্ধেয় আসল উদ্‌যাপন! বড় কেক কেটে, পানীয়ের ফোয়ারায় ভিজবেন। সেই উদ্‌যাপনে থাকবেন কৌশানী, এক ঝাঁক বন্ধু। থাকবেন বাবা অনুপও! এ দিনের সন্ধেয় একসঙ্গে পার্টি করবেন বাবা-ছেলে। পরিচালকের দাবি, একটা বয়সের পরে বাবা-ছেলে বন্ধু। বয়সের ভেদাভেদ আর থাকে না। বনির কথায় আবদারের সুর, ‘‘বাবা সব সময় পার্টি থেকে দূরে। তা বলে ছেলের জন্মদিনের পার্টিতেও থাকবে না! মানবই না। জীবনের বিশেষ একটা দিন। ‘পার্টি তো বনতা হ্যায়!’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন