Entertainment News

বার্থডে স্পেশ্যাল: দিয়া মির্জার এই বাঙালি কানেকশনের কথা জানতেন?

টিনসেল টাউনে পা রাখতে না রাখতেই এক লহমায় যেন দর্শকের মন জয় করেছিলেন দিয়া মির্জা। কিছু দিন সিনেমা থেকে ছুটি নেওয়ার সঞ্জয় দত্ত বায়োপিকে কামব্যাক করছেন দিয়া। আজ ৩৬ এ পা দিলেন অভিনেত্রী।

Advertisement
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ০৯ ডিসেম্বর ২০১৭ ১২:৩৬
Share:
০১ ১৩

টিনসেল টাউনে পা রাখতে না রাখতেই এক লহমায় যেন দর্শকের মন জয় করেছিলেন দিয়া মির্জা। কিছু দিন সিনেমা থেকে ছুটি নেওয়ার সঞ্জয় দত্ত বায়োপিকে কামব্যাক করছেন দিয়া। আজ ৩৬ এ পা দিলেন অভিনেত্রী।

০২ ১৩

বলিউড থেকে পরিবারের সকলে দিয়াকে ‘দি’ বলেই ডাকেন। জীবনের শুরুটা একটি মিডিয়া স্টুডিওর একজন মার্কেটিং একজিকিউটিভ হিসেবে শুরু করেছিলেনদিয়া মির্জা। বেতন পেতেন মাত্র ৫০০০ টাকা। তার পর লিপটন, ইমামি এবং এক এক করে আরও সংস্থার বিজ্ঞাপনের মুখ হয়ে উঠেছিলেন এই অভিনেত্রী।একটি তামিল ছবির গানে ব্যাক-আপ ডান্সারের ভূমিকাতেও দেখা গিয়েছিল মির্জাকে।

Advertisement
০৩ ১৩

চকোলেট এই অভিনেত্রীর বেজায় পছন্দের। বলিউডে দিয়া শাহরুখ, আমির আর নানা পাটেকরের ভক্ত। অন্যদিকে হলিউডে দিয়ার পছন্দ কেবল একজনই— টম ক্রুজ। তাঁর পছন্দের ছবি ‘ফরেস্ট গাম্প’।

০৪ ১৩

২০০০ সালে মিস এশিয়া প্যাসিফিক হয়েছিলেন দিয়া মির্জা। একই সঙ্গে মিস বিউটিফুল স্মাইল, মিস অ্যাভন এবং মিস ক্লোজ-আপ স্মাইল— এই সবকটি খেতাব ঝুলিতে ভরেছিলেন দিয়া।

০৫ ১৩

নর্মদা বাঁচাও আন্দোলনে আমির খানের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন দিয়া। আর সেই কারণেই আমির খানের পাশাপাশি দিয়াও বিজেপির অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন।

০৬ ১৩

দিয়া মির্জা হলেন অর্ধেক জার্মান এবং অর্ধেক বাঙালি। তাঁর বাবা ছিলেন ক্যাথোলিক আর মা ছিলেন বাঙালি। দিয়ার ৪ বছর বয়সে তাঁর বাবা-মায়ের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। আর দিয়া যখন ৯ বছরের তখন মৃত্যু হয় ফ্র্যাঙ্ক হ্যান্ডরিচের। বাবা ফ্র্যাঙ্ক হ্যান্ডরিচের মৃত্যুর পর দিয়ার মা দীপা দেবী বিয়ে করেন আহমেদ মির্জাকে। তিনিই মূলত দেখভাল করেছেন এই অভিনেত্রীকে। আর সেই থেকেই আহমেদ মির্জার উপাধিই ব্যবহার করেন দিয়া। তবে সাম্প্রতিককালে বাবা ফ্র্যাঙ্ক হ্যান্ডরিচের উপাধিও ব্যবহার করছেন দিয়া। আর তাই দিয়া এখন দিয়া মির্জা হ্যান্ডরিচ।

০৭ ১৩

সমাজের নানান সমস্যার সমাধান করতে সদা সোচ্চার হয়েছেন দিয়া। এড্‌স-এর সচেতনতার প্রচারে সক্রিয় ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন এই অভিনেত্রী।

০৮ ১৩

শুধু অভিনয় নয়। তাঁর পছন্দের তালিকা মস্ত বড়। ছবি আঁকা, লেখালিখি, ঘোড়া চড়া থেকে আরও নানান শখ রয়েছে দিয়ার।

০৯ ১৩

যে বছরে লারা দত্ত মিস ইউনিভার্স হলেন আর প্রিয়ঙ্কা চোপড়া মিস ওয়ার্ল্ড, ঠিক সেই বছরেই দিয়ার মুকুটেও যুক্ত হয় নতুন পালক। ২০০০ সালেই মিস এশিয়া প্যাসিফিক হয়েছিলেন দিয়া মির্জা।

১০ ১৩

‘ক্যানসার পেসেন্টস এইড অ্যাসোসিয়েশন’-এর সক্রিয় সদস্য দিয়া। বছরে দুই থেকে চার জন ক্যানসার আক্রান্তের যাবতীয় দায়িত্ব নেন এই অভিনেত্রী।

১১ ১৩

‘র‌্যাহনা হ্যয় তেরে দিল মে’ ছবিটি দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ হয় দিয়া মির্জার। ছবিটি বক্স অফিসে বিশেষ সফল না হলেও, সমালোচকদের নজর কাড়েন দিয়া। ২০১২ সালে পরিচালক প্রতীম ডি গুপ্তার প্রথম বাংলা ছবি ‘পাঁচ অধ্যায়’ ছবিতে অভিনেতা প্রিয়াংশু চট্টোপাধ্যায়ের বিপরীতে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন দিয়া মির্জা।

১২ ১৩

কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগে ২০০৬ সালে তাঁকে আটক করে কাস্টম্স ডিপার্টমেন্ট।

১৩ ১৩

২০১৪ সালে দীর্ঘদিনের বন্ধু সাহিল সাঙ্গার সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন দিয়া মির্জা। স্বামী সাহিলকে নিজের হাতে রেঁধে খাওয়াতে ভালবাসেন দিয়া। বর্তমানে তাঁদের একটি প্রোডাকশন হাউজও রয়েছে, যার নাম বর্ন ফ্রি এন্টারটেইনমেন্ট।বিদ্যা বালন অভিনীত ‘ববি জাসুস’ ছবিটির প্রযোজক দিয়া।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
Advertisement
আরও গ্যালারি
Advertisement