পর্দায় এঁরা নিমেষে মাত করেন শত্রুকে। এঁদের এক হুঙ্কারে বাঘে-গরুতে এক ঘাটে জল খায়। কিন্তু বাস্তবে এঁরা কেউই তেমন ‘বাহুবলী’ নয়। কেউ ভয় পান আরশোলাকে, কেউ বা অন্ধকার ঘরে একা শুতেও ভয় পান। দেখে নিন বলিউডের তেমনই কয়েক জন সেলিব্রিটি এবং তাঁদের অদ্ভুত ফোবিয়া।
বিদ্যা বালন: বিড়ালকে বেশ ভয় পান বিদ্যা। চারপাশে কোথাও বিড়ালের আওয়াজ পেলেই আতঙ্ক শুরু হয় এই দাপুটে অভিনেত্রীর।
শাহরুখ খান: কিং খান সবচেয়ে বেশি নাকি ভয় পান ঘোড়াকে। তাঁর ছবিতে ঘোড়া ছোটানোর দৃশ্য খুব একটা দেখা গিয়েছে কি!
আলিয়া ভট্ট: অন্ধকারকে বেশ ভয় পান, তাই রাতে আলো জ্বেলে ঘুমতেই নাকি পছন্দ করেন আলিয়া।
রণবীর কপূর: বলিউডের হ্যান্ডসাম ডুড নাকি সবচেয়ে বেশি ভয় পান আরশোলা ও মাকড়শাকে। সেটে কোথাও এই এদের দেখলেই তিনি নাকি এক্কেবারে ‘কুপোকাৎ’।
অনুষ্কা শর্মা: বাইক চড়তে নাকি ‘পরী’ সবচেয়ে ভয় পান।
অর্জুন কপূর: সবচেয়ে বেশি নাকি ভয় পান সিলিং ফ্যানকে। তাঁর বাড়িতে তাই একটাও সিলিং ফ্যান নেই!
ক্যাটরিনা কইফ: টম্যাটো নিয়ে রীতিমতো আতঙ্কে ভোগেন ‘আজব প্রেম কি গজব কাহানি’ নায়িকা। ‘জিন্দগি না মিলেগি দোবারা’-র সময় নাকি লা তোমাতিনা ফেস্টিভলে টম্যাটো নিয়ে শুটের সময়ও বেশ ভয়ে থাকতেন তিনি।
সানি লিয়ন: অন্ধকারকে ভয় পান তিনি। ঘুমনোর সময়ও আলো জ্বালিয়ে রাখতে পছন্দ করেন তাই।
দীপিকা পাড়ুকোন: সাপ নিয়ে রীতিমতো আতঙ্কে ভোগেন এই নায়িকা। কোনও দড়ি দেখলেও মনে হয় সাপ রয়েছে।
অজয় দেবগণ: পরিচ্ছন্নতা নিয়ে এতটাই বেশি খুঁতখুতে তিনি, হাত দিয়ে খাবার খেতে সবচেয়ে বেশি ভয় পান। আর ভয় পান উচ্চতাকে। ভার্টিগোর সমস্যা রয়েছে নাকি ‘সিংহম’ অভিনেতার।
সেলিনা জেটলি: খুব অবাক লাগলেও সেলিনা নাকি সবচেয়ে বেশি ভয় পান প্রজাপতি এবং মথকে।
অভিষেক বচ্চন: অভিষেক নাকি ফল খেতে ভয় পান। ছোটবেলায় একেবারেই খেতে চাইতেন না ফল।
বিপাশা বসু: নিজের হাসিকেই নাকি বঙ্গতনয়া সবচেয়ে বেশি ভয় পান। একবার শুরু হলে তা নাকি আর থামতেই চায় না।