Kriti-Alia

যুগ্ম জাতীয় পুরস্কার পেলেন কৃতি-আলিয়া, ফোনেই চিৎকার করে উঠলেন দু'জনে

জাতীয় পুরস্কারের নাম ঘোষণার পর আলিয়াকে কৃতি ফোন করতেই কী প্রতিক্রিয়া আসে অভিনেত্রীর তরফে?

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

মুম্বই শেষ আপডেট: ২৮ অগস্ট ২০২৩ ১৯:১৫
Share:

(বাঁ দিকে) কৃতি শ্যানন। আলিয়া ভট্ট (ডান দিকে)। ছবি: সংগৃহীত।

জীবনের প্রথম জাতীয় পুরস্কার। এ ক্ষেত্রে দু’জনেই এক জায়গায়। যদিও এক জন অভিনেত্রী তারকা-সন্তান, অন্যজন বহিরাগত। ‘গঙ্গুবাঈ কাথিয়াওয়াড়ি’ ছবির জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসাবে জাতীয় পুরস্কার জেতেন আলিয়া ভট্ট। অন্য দিকে ‘মিমি’ ছবির জন্য প্রথম জাতীয় পুরস্কার পান কৃতি শ্যানন। জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার স্বপ্ন দেখতেন কৃতি। ২০২০ সালে নিজের ডায়েরিতে সে কথা লিখেও রেখেছিলেন। তবে সেই স্বপ্ন যে এত তাড়াতাড়ি পূরণ হবে, তা হয়তো ভাবতে পারেননি। এই পুরস্কার তিনি ভাগ করে নিচ্ছেন আলিয়ার সঙ্গে। তাই নাম ঘোষণার পর প্রথম ফোনটা তাঁকেই করেন কৃতি।

Advertisement

কৃতির কথায়, ‘‘আমি কয়েক সেকেন্ডের জন্য থমকে গিয়েছিলাম। তার পর বাবাকে গিয়ে জড়িয়ে ধরি। মা তত ক্ষণে নাচতে শুরু করে দিয়েছে। আমার গায়ে কাঁটা দিয়ে ওঠে, যখন আমার নামটা ঘোষিত হয়।’’

‘মিমি’ ছবিতে এক সারোগেট মায়ের চরিত্রে দেখা মিলেছিল কৃতির। আলিয়ার সঙ্গে এই সম্মান ভাগ করে নিতে পেরে গর্বিত তিনি। সমাজমাধ্যমে লেখেন, ‘‘অভিনন্দন আলিয়া! তুমি এই সম্মানের যোগ্য! আমি তোমার অনুরাগী, এই পুরস্কার তোমার সঙ্গে ভাগ করে নিতে পেরে খুবই ভাল লাগছে।’’

Advertisement

কিন্তু অন্দরের কথাটি হল, নাম ঘোষণার পর আলিয়াকে ফোন করেই চিৎকার করতে থাকেন কৃতি। শুধু কৃতি নন, আলিয়াও একই ভাবে সাড়া দেন কৃতিকে। এই সম্মান পেয়ে দু’জনেই উত্তেজিত। কৃতির কথায়, ‘‘আলিয়াকে যখন ফোন করলাম, তখন আমরা দু'জনেই চিৎকার করছি আনন্দে। আমরা দু’জনে একসঙ্গে যাব পুরস্কার নিতে, সেই মুহূর্তটা দারুণ ভাবে উপভোগ করব।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন