শুটিং চলাকালীন অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন, কিন্তু শুটের সময় তা একেবারেই বুঝতে দেননি এই বলিউড অভিনেত্রী-পরিচালকরা। চুটিয়ে কাজ করেছেন। ছবিগুলিও বক্স অফিসে ভালই ব্যবসা করেছে। যেমন করিনা কপূর।
ফারহা খান: ‘ওম শান্তি ওম’ ছবিটি মনে আছে নিশ্চয়ই। নাচে-গানে ভরপুর সুপারহিট ছবির পরিচালক ছিলেন ফারহা খান।ছিলেন কোরিওগ্রাফারও। তখন তিনি ‘ট্রিপলেট’ সন্তান ধারণ করেছিলেন।
কাজল: ‘উই আর ফ্যামিলি’ ছবির শুটিংয়ের সময় অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন কাজল। ছবিটিতে দারুণ পারফরম্যান্স ছিল কাজলের।ছবির প্রচারেও নিয়মিত গিয়েছিলেন নায়িকা।
করিনা কপূর: ‘ভিরে দি ওয়েডিং’ ছবির শুটিং চলাকালীন অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন করিনা। চুটিয়ে শুটিং করেছেন। ছবিটিও দর্শকমহলে ভালই সাড়া ফেলে। বেবি বাম্প নিয়ে র্যাম্পেও হেঁটেছিলেন সইফ আলি খান পত্নী। এরপর জন্মায় তৈমুর।
জুহি চাওলা: ‘আমদানি আঠঠানি খরচা রুপাইয়া’ ছবির শুটিং চলাকালীন অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন জুহি। গোবিন্দার বিপরীতে তাঁর এই ছবিটি অসম্ভব জনপ্রিয় হয়েছিল। দ্বিতীয় সন্তান হওয়ার সময় ‘ঝঙ্কার বিটস’ ছবির শুটিং চলছিল। সেই সময় সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন জুহি।ছবিটি সমালোচকদের প্রশংসা পায়।
হেমা মালিনী: ‘রাজিয়া সুলতান’ ছবির শুটিং চলাকালীন অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন হেমা। দিব্যি শুটিং চালিয়ে যান তিনি। মেয়ে এষার জন্ম হয় তারপর।ছবিটিতে হেমার অভিনয় রীতিমতো প্রশংসিত হয়েছিল।
জয়া বচ্চন: ‘শোলে’ ছবির শুটিং চলাকালীন অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন জয়া। প্রথম সন্তান শ্বেতা জন্মান তার পরেই। আর শোলে ছবিতে জয়ার চরিত্র যে বিপুল সাড়া ফেলেছিল, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।