দেব আনন্দ: নিজের অভিনয় আর স্টাইল দিয়ে এক সময় বলিউড দাপিয়েছিলেন এই অভিনেতা। তিনি চার্চগেটে মিলিটারি সেন্সর অফিসে কাজের মধ্যে দিয়ে কেরিয়ার শুরু করেছিলেন।
অমরিশ পুরী: প্রথম জীবনে স্ক্রিন টেস্টে সাফল্য না পেয়ে সরকারি চাকরিতে ঢুকে পড়েছিলেন তিনি। এমপ্লয়িজ স্টেট ইনসিওরেন্স কর্পোরেশন অব ইন্ডিয়ায় (ইএসআইসি)কর্মরত ছিলেন অমরিশ।
জনি ওয়াকার: বোম্বের সরকারি বাসের কন্ডাক্টার ছিলেন এই বিখ্যাত কমেডিয়ান। সেখানেই পরিচালক গুরু দত্ত তাঁকে দেখেন এবং সিনেমায় অভিনয়ের অফার দেন।
রাজকুমার: ১৯৫২ সালে ‘রঙ্গিলী’ ছবিতে প্রথম অভিনয়। তার আগে ১৯৪০ সালে বোম্বে পুলিশে সাব ইন্সপেক্টর ছিলেন তিনি।
অমল পালেকর: অভিনয়কে ফুল টাইম কেরিয়ার করে নেওয়ার আগে ‘ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া’র কর্মী ছিলেন তিনি।
দিলীপ কুমার: খুব ভাল ইংরেজি লিখতে এবং বলতে জানতেন ‘ট্রাজেডি কিঙ্গ’। সে কারণে এক আর্মি ক্লাবের স্যান্ডুইচ স্টলে কাজ জুটে গিয়েছিল তাঁর।
শিবাজী সতম: এই বিখ্যাত অভিনেতা একটা সময় ‘সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া’র ক্যাশিয়ার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
মহেন্দ্র সিংহ ধোনি: ২০০১ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত খড়গপুর রেলস্টেশনের টিকিট পরীক্ষক হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন।
রজনীকান্ত: বেঙ্গালুরু ট্রান্সপোর্ট সার্ভিস(বিটিএস)-এর বাস কন্ডাক্টর হিসেবে কাজ করতেন দক্ষিণ ভারতের ‘থালাইভার’।