National News

‘যৌথ পরিবারে স্বামীর মৃত্যুতে নির্যাতিতাকে খোরপোশ দিতে হবে ভাসুর, দেওরকেও’: সুপ্রিম কোর্ট

আগেই এমন একটি রায় দিয়েছিল পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট। পানিপথের একটি যৌথ পরিবার ছিল নির্যাতিতার শ্বশুরবাড়ি। দেওরের সঙ্গে তাঁর স্বামী একটি দোকান চালাতেন। যার আয় ভাগাভাগি হত নির্যাতিতার স্বামী ও দেওরের মধ্যে। স্বামী মারা যাওয়ার পর নির্যাতিতা তাঁর ও সন্তানের খোরপোশ ও ভরণপোষণ দাবি করেছিলেন দেওরের কাছে।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২৬ মে ২০১৯ ১৩:৩৬
Share:

ফাইল ছবি।

পারিবারিক হিংসার ঘটনায় নির্যাতিতা ও তাঁর সন্তান (রা) তাঁর স্বামীর অবর্তমানে শ্বশুরবাড়ির যে কোনও রোজগেরে পুরুষ সদস্যের কাছেই খোরপোষ ও ভরণপোষণের জন্য অর্থের দাবি জানাতে পারবেন। তবে সেই নির্যাতিতার শ্বশুরবাড়িকে একটি যৌথ পরিবার হতে হবে। বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ এই রায় দিয়েছে।

Advertisement

পানিপথের একটি যৌথ পরিবার ছিল নির্যাতিতার শ্বশুরবাড়ি। দেওরের সঙ্গে তাঁর স্বামী একটি দোকান চালাতেন। যার আয় ভাগাভাগি হত নির্যাতিতার স্বামী ও দেওরের মধ্যে। স্বামী মারা যাওয়ার পর নির্যাতিতা তাঁর ও সন্তানের খোরপোশ ও ভরণপোষণ দাবি করেছিলেন দেওরের কাছে। দেওর তা দিতে রাজি হননি। নির্যাতিতা দ্বারস্থ হয়েছিলেন আদালতের। সেই সময় ওই রায় দিয়েছিল পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট।

সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানানো হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। বলা হয়েছিল পারিবারিক হিংসা আইনে এমন বলা নেই যে, কোনও যৌথ পরিবারে স্বামীর অবর্তমানে নির্যাতিতাকে খোরপোশ দিতে বাধ্য থাকবেন না ভাসুর, দেওর, শ্বশুরের মতো তাঁর শ্বশুরবাড়ির অন্য পুরুষ সদস্যরা।

Advertisement

আরও পড়ুন- রক্ষাকবজের মেয়াদ শেষ, আবেদন খারিজ বারাসতেও, এ বার কী তবে রাজীবের গ্রেফতারি?

আরও পড়ুন- আগাম জামিনের আবেদন জমা দিলেন না রাজীব​

বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে শীর্ষ আদালতের ডিভিশন বেঞ্চ পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্টের রায়কেই বহাল রাখল।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন