train

Bizarre: ট্রেনের ইঞ্জিনের নীচে শুয়ে ১৯০ কিমি সফর! গয়া স্টেশনে উদ্ধার যুবক

রাজগীর থেকে রওনা দিয়েছিল সারনাথ বুদ্ধপূর্ণিমা এক্সপ্রেস। সোমবার ভোর ৪টে নাগাদ গয়া স্টেশনে পৌঁছয় ট্রেনটি। তখন ওই যুবকের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

গয়া শেষ আপডেট: ০৮ জুন ২০২২ ১৭:৫৫
Share:

গয়া স্টেশনে যুবককে ইঞ্জিনের নীচ থেকে উদ্ধার করা হচ্ছে।

গয়া স্টেশনে ট্রেন থামতেই ইঞ্জিনের নীচ থেকে কাতর আর্তনাদ শুনতে পেয়েছিলেন চালক। ইঞ্জিনের নীচে উঁকি মারতেই এক যুবককে দেখে চমকে ওঠেন তিনি। তাড়াতাড়ি রেলপুলিশ এবং স্টেশনমাস্টারকে খবর দেন। তার পর যুবককে উদ্ধার করা হয়। প্ল্যাটফর্মে টেনে তুলতেই সেখান থেকে সোজা দৌড়ে পালান। সারনাথ বুদ্ধপূর্ণিমা এক্সপ্রেসের ঘটনা।

Advertisement

রাজগীর থেকে রওনা দিয়েছিল সারনাথ বুদ্ধপূর্ণিমা এক্সপ্রেস। সোমবার ভোর ৪টে নাগাদ গয়া স্টেশনে পৌঁছয় ট্রেনটি। তখনই ওই যুবকের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। কিন্তু কী ভাবে ইঞ্জিনের নীচে ঢুকলেন যুবক? কোথা থেকেই বা উঠেছিলেন? যে বিষয়টিতে রেলকর্মীরা সবচেয়ে আশ্চর্য হয়েছেন, ইঞ্জিনের নীচে প্রায় ১২ ঘণ্টা ধরে কী ভাবে শুয়ে থাকলেন ওই যুবক? তাঁদের মতে যে অবস্থায় যুবকটিকে উদ্ধার করা হয়েছে, ওখানে ওই ভাবে শুয়ে থাকলে কারওরই বাঁচা সম্ভব নয়। কিন্তু কী ভাবে এই যুবক বেঁচে গেলেন সেটাই স্তম্ভিত করেছে গয়া স্টেশনের রেলকর্মীদের।

রেল সূত্রে খবর, সারনাথ বুদ্ধপূর্ণিমা এক্সপ্রেস রাজগীর থেকে গয়ার মাঝে ছ’টি স্টেশনে দাঁড়ায়। কোথাও দু’মিনিট, কোথাও আবার ১০ মিনিট। রেলের দাবি, এই সময়ের মধ্যে কারও পক্ষে ইঞ্জিনের তলায় গিয়ে আশ্রয় নেওয়া সম্ভব নয়। রেলকর্মীদের অনুমান, রাজগীরে থেকেই যুবক উঠেছেন। যুবকটির পরিচয় জানা যায়নি। তবে তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন বলেই ধারণা রেলপুলিশের।

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন