(বাঁ দিক থেকে) সিদ্দারামাইয়া, রাহুল গান্ধা এবং শিবকুমার।
কর্নাটকে মুখ্যমন্ত্রী পদে রদবদল নিয়ে জল্পনার মধ্যে রাজ্যের মন্ত্রীরা দিল্লিতে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খড়্গের সঙ্গে দেখা করলেন। মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া অবশ্য জানিয়েছেন, তিনিই পাঁচ বছর মুখ্যমন্ত্রী থাকবেন।
উপমুখ্যমন্ত্রী তথা প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ডি কে শিবকুমারের অনুগামীরা সম্প্রতি দাবি তুলেছিলেন, শিবকুমারকে মুখ্যমন্ত্রী করা হোক। কিন্তু সিদ্দারামাইয়ার যুক্তি, শিবকুমার নিজেই বলে দিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রীর পদে কোনও শূন্যস্থান নেই। কংগ্রেস সূত্রের খবর, সিদ্দারামাইয়া ও শিবকুমার দু’জনেই এখন দিল্লিতে, দু’জনেই রাহুল গান্ধীর সঙ্গে দেখা করারসময় চেয়েছেন।
রাহুল আজ গুজরাতের শীর্ষ কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে ১০, জনপথে বৈঠক করেছেন। গুজরাতে উপনির্বাচনে খারাপ ফলের পরে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির পদ থেকে শক্তিসিন গোহিল ইস্তফা দেন। কংগ্রেস সূত্রের খবর, দীর্ঘ দিন ধরে কংগ্রেস সেবাদলের প্রধানের পদে থাকা লালজি দেশাই প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির দৌড়ে রয়েছেন। রাহুল ২০২৯-এর লোকসভা নির্বাচনের আগে ২০২৭-এ গুজরাতের ভোটে বিজেপিকে ধাক্কা দিতে চাইছেন। লালজি কোনও দিন সংগঠনে কাজ করেননি বলে বহু নেতারই আপত্তি রয়েছে। কিন্তু কিছু নবীন নেতা তাঁকে সামনে রেখে পিছন থেকে দলচালাতে চাইছেন।
প্রতিদিন ২০০’রও বেশি এমন প্রিমিয়াম খবর
সঙ্গে আনন্দবাজার পত্রিকার ই -পেপার পড়ার সুযোগ
সময়মতো পড়ুন, ‘সেভ আর্টিকল-এ ক্লিক করে