বাজারে প্রচার তরুণ গগৈয়ের

ছুটির দিনে গুয়াহাটির বেলতলা বাজারে কেনাবেচা চলছিল জোরকদমে। ভিড় ছিল বেশিই। হঠাৎ কনভয়ের শব্দে ভরল চারপাশ। বাজারে পুলিশের বুটের আওয়াজ। কী হচ্ছে বুঝতে না পেরে প্রথমে হতচকিত হয়ে গিয়েছিলেন ক্রেতা-বিক্রেতারা। পরে সকলে জানলেন— বাজার করতে এসেছেন মুখ্যমন্ত্রী!

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

গুয়াহাটি শেষ আপডেট: ১১ এপ্রিল ২০১৬ ০৪:০০
Share:

ছুটির দিনে গুয়াহাটির বেলতলা বাজারে কেনাবেচা চলছিল জোরকদমে। ভিড় ছিল বেশিই। হঠাৎ কনভয়ের শব্দে ভরল চারপাশ। বাজারে পুলিশের বুটের আওয়াজ। কী হচ্ছে বুঝতে না পেরে প্রথমে হতচকিত হয়ে গিয়েছিলেন ক্রেতা-বিক্রেতারা। পরে সকলে জানলেন— বাজার করতে এসেছেন মুখ্যমন্ত্রী!

Advertisement

ভোটের মরসুমে গুয়াহাটিবাসীর মন জিততে এমনই পথে হাঁটলেন তরুণ গগৈ। আজ বেলা ১১টা নাগাদ বেলতলা বাজারে হাজির হন তিনি। ব্যস্ত বাজারে মুখ্যমন্ত্রীর কনভয়, দেহরক্ষীদের দেখে অবাক ক্রেতা-বিক্রেতারা। অভিনব ‘প্রচারের’ ঠেলায় আসল ক্রেতাদের নাজেহাল হতে হয়। গগৈ অবশ্য দাবি করেন, এত দিন প্রচারের কাজে ব্যস্ত ছিলেন। এখন সময় পাওয়ায় বিহুর বাজার করতে এসেছেন। বিভিন্ন দোকান ঘুরে জিনিসপত্রের পাইকারি ও খুচরো দাম জিজ্ঞাসা করেন গগৈ। এক কিলোগ্রাম সজনে ডাটা, আড়াইশো গ্রাম কালো কাঁচা লঙ্কা, সরু বেগুন, আধ ডজন কাঁচকলা, এচোঁড় কেনেনও। তবে বেশি দরাদরি করেননি মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘‘জিনিসের ভাল দাম না পেলে সব্জি বিক্রেতা থেকে কৃষক— সকলেরই লোকসান হবে।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন