তাঁরা দেশের রাজনীতিতে অন্যতম চর্চিত নাম। এক কথায় হেভিওয়েট রাজনৈতিক নেতা। কিন্তু, শুধু রাজনৈতিক দিক থেকেই নয়, অন্য একটি কারণেও খবরের শিরোনামে উঠে এসেছেন এই সব নেতারা। তাঁদের সুন্দরী স্ত্রীদের জন্য। এমনই কয়েকজনকে দেখে নেওয়া যাক।
শেফালি ঠাকুর: অনুরাগ ঠাকুরের স্ত্রী। নিন্দুকরা বলেন, যে কোনও বলিউডি অভিনেত্রীর থেকে কম সুন্দরী নন শেফালি।
ডিম্পল যাদব: উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদবের স্ত্রী। নিজে একজন প্রথম সারির রাজনৈতিক চরিত্র। ডিম্পলের রূপে মুগ্ধ কেবল অখিলেশের ভক্তরাই নন, তাঁর সমালোচকরাও।
অমৃতা রাই: কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিংহের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক এবং পরবর্তী সময়ে কংগ্রেস নেতাকে বিয়ে এক সময় সংবাদ মাধ্যমে অন্যতম চর্চিত বিষয় ছিল। টিভি সঞ্চালিকা সুন্দরী অমৃতা ৪৬ বছর বয়সে বিয়ে করেছিলেন কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিংহকে, যখন তাঁর বয়স ৭০।
প্রিয়দর্শিনী রাজে সিন্ধিয়া: কংগ্রেস নেতা জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার স্ত্রী প্রিয়দর্শিনীকে অবশ্যই এই সুন্দরীদের তালিকায় রাখতে হবে।
রাধিকা কুমারস্বামী: কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী কুমারস্বামীর দ্বিতীয় স্ত্রী। কন্নড় ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির পরিচিত মুখ। বহু কন্নড় ছবিতে অভিনয় করেছেন। ২০০৩ সালে তিনি কন্নড় ছবির সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পান। যদিও, কুমারস্বামীর আইনত স্ত্রী কিন্তু রাধিকা নন। কুমারস্বামীর প্রথম স্ত্রীর নাম অনিতা। বিধানসভা নির্বাচনে পেশ করা হলফনামাতেও স্ত্রী হিসাবে অনিতার নামই রয়েছে।