Food

Nanighar: মায়ের হাতের রান্নার স্বাদ এখন অনলাইনেই

নানিঘরে অর্ডার করা খাবার মানেই মনে হবে প্রতিটি পদে রয়েছে মায়ের হাতের জাদু...

বিজ্ঞাপন প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ২১ নভেম্বর ২০২১ ২২:১২
Share:

ডাউনলোড করুন 'নানিঘর' অ্যাপ

মায়ের হাতের রান্না মানেই জিভে জল। স্কুলের টিফিন বক্স কিংবা অফিস থেকে বাড়ি ফিরে ক্লান্ত শরীরে টেবিলের উপর প্লেটে সাজানো গরম খাবার, মায়ের হাতে যেন জাদু থাকে। ছোট থেকে বড় হওয়ার প্রতি মুহূর্তে স্বাদকোরকের সঙ্গে লেগে থাকে ভালবাসার পরশ। শীতে কড়াইশুঁটির কচুরি কিংবা পৌষের বিকেলের সেদ্ধ পিঠে, বা রবিবারের দুপুরে ঝাল ঝাল করে কষা মাংসের ঝোল - আসলে মায়ের রেসিপিতে মিলেমিশে থাকে স্নেহ, আদর, ভালবাসা, মমতা ও যত্নের পাঁচফোড়ন। কারণ তাঁরা জানেন, আমাদের কোন সময়ে ঠিক কী চাই। আমরা ঠিক কোন পদ কতটা ভালবাসি।

তবে সময় বদলেছে। অফিসের দশটা-পাঁচটা রুটিনের ব্যস্ততার মধ্যে ক'দিনই বা মায়ের রান্না খাওয়া হয় বলুন তো? তবে আর চিন্তা নেই। ভালবাসার রূপোলি রাংতায় মোড়া প্রায় ১০০-রও বেশি মায়েদের নিজের হাতে তৈরি খাবার নিয়ে হাজির নানিঘর। বাঙালি হোক বা মুঘলাই, চাইনিজ হোক বা পাস্তা, বিভিন্ন ঘরানার বিভিন্ন ধরনের খাবারের ডালি রয়েছে নানিঘরের ভান্ডারে। ফোনের এক ক্লিকেই যা পৌঁছে যাবে আপনার খাওয়ার টেবিলে। বেড়ে চলা বয়সেও যে খাবার মুখে তুললে এমনিই মন বলে ওঠে, 'মা, উফ কী দারুন বানিয়েছ'।

ডাউননলোড করুন নানিঘর অ্যাপ

এ তো গেল ভালবাসার কথা। তবে বাড়ির খাবারের আরও একটি দিক রয়েছে কিন্তু। সেটি হল স্বাস্থ্য। সময়ের সঙ্গে বদলে যাচ্ছে আমাদের প্রত্যেকের লাইফস্টাইল। ব্যস্ততার অজুহাতে দিনের বারকয়েক বাইরের খাবার পেটে পড়েই যায়। কিন্তু যদি হাতের কাছেই মায়ের হাতের রান্না থাকে তা হলে? সমীক্ষা বলছে, বাড়ির তৈরি খাবার বা ঘরোয়া খাবার খেলে শরীর তো সুস্থ থাকেই, সঙ্গে এনার্জিও বেড়ে যায়। এক অদ্ভুত মানসিক প্রশান্তি মেলে। সপ্তাহে সাতদিনের মধ্যে অন্তত পাঁচ দিন ঘরোয়া খাবার খাওয়ার রুটিন আয়ুও বাড়িয়ে দেয়। হতাশা কমায়। সামাজিক সংযোগকে অনেক বেশি দৃঢ় করে। জুড়ে থাকা যায় নাড়ির সঙ্গে, যা সংরক্ষণ করে সাংস্কৃতিক পরিমিতি ও ইতিহাসের ধারাবাহিকতাকে। ঠাকুমা থেকে মা, মা থেকে আমরা, প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম, যেন উত্তরাধিকার সূত্রে এগিয়ে যায় রেসিপিগুলি।

ডাউননলোড করুন নানিঘর অ্যাপ

বাড়ির তৈরি খাবার বা ঘরোয়া খাবার আরও একটি কারণে স্বাস্থ্যকর। তা হল এই ধরনের খাবারে কোনও প্রিজারভেটিভের ব্যবহার হয় না। উপকরণও থাকে তাজা। সঠিক মাত্রায় তেল, নুন, ফোড়নে খাবার হয়ে ওঠে সুস্বাদু। ঠিক যেমন মা সন্তানদেরকে স্নিগ্ধ-শীতল ছায়ায় আগলিয়ে রাখে।

তা হলে আর দেরি কেন? ব্যস্ত রুটিনের মধ্যে যদি একান্তই রান্না করতে না পারেন নানিঘর রয়েছে তো। প্লে স্টোর বা অ্যাপল স্টোর থেকে নানিঘর-এর অ্যাপ ডাউনলোড করুন। অথবা ভিজিট করুন www.nanighar.com-এ। আর এক ক্লিকেই অর্ডার করুন পছন্দসই পদ।

ডাউননলোড করুন নানিঘর অ্যাপ

শুধুমাত্র খাবার অর্ডারই নয়, নানিঘরের একটি ক্লাউড কিচেনও রয়েছে। নাম নানিখাজানা। এখানে রয়েছে একটি অনন্য ফিচার্স — 'গেট আ শেফ।' বাড়িতে অতিথি এসেছে? রান্না করতে পারেননি? নানিঘরকে জানান। আপনার বাড়িতে পৌঁছে যাবে নানিঘরের গোটা দল। ১০ থেকে ৪০ জন অতিথি এলেই আপনি এই পরিষেবা উপভোগ করতে পারবেন। রয়েছে ক্যাটারিং পরিষেবাও। ১০০ জন পর্যন্ত অতিথিকে ঘরোয়া খাবার পরিবেশন করতে পারবে।

তা হলে আর অপেক্ষা কেন? সোম থেকে শুক্র, নানিঘরের সঙ্গেই হোক খাওয়া-দাওয়া।

ডাউননলোড করুন নানিঘর অ্যাপ

ফোন করুন এই নম্বরে - ৬২৮৯৯৬১৬৪৬

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন