পেঁয়াজ: পেঁয়াজ যে কোনও প্রদাহজনিত রোগ উপশমে খুবই উপকারি। তা ছাড়া নাসাপথকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। শ্বাসকষ্ট দূর করতে কাঁটা পেঁয়াজ খেয়ে দেখতে পারেন।
লেবু: লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এক গ্লাস জলের মধ্যে লেবুর রস এবং সামান্য চিনি দিয়ে রোজ খেয়ে দেখতে পারেন। হাপানির কষ্ট অনেক কম হবে।
ল্যাভেন্ডার তেল: গরম জলের মধ্যে ৫-৬ ফোঁটা ল্যাভেন্ডার তেল ফেলে দিন। এ বার ধীরে ধীরে ভেপার নিন। ম্যাজিকের মতো কাজ হবে।
মধু: হাঁপানি নিরাময়ের অন্যতম প্রাচীন টোটকা হল মধু। বিশেষজ্ঞদের মতে, রোজ রাতে ঘুমোবার আগে এক চামচ মধুর সঙ্গে দারচিনি গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে শ্বাসকষ্ট কমে যায়। সর্দি-কাশিতেও অনেক আরাম পাওয়া যায়।
আদা: জলের মধ্যে এক টুকরো আদা ফেলে ফোটান। এ বার পাঁচ মিনিট রেখে সেই মিশ্রণ খেয়ে নিন। শুধু হাঁপানি নয়, জ্বর, সর্দি-কাশি নয়, যে কোনও রোগেই সমান উপকারি আদার রস।
রসুন: এক কাপ দুধের মধ্যে ৩-৪ কোয়া রসুন ফেলে ফুটিয়ে সেই মিশ্রণ পান করুন। ফুসফুসের যে কোনও রোগ নিরাময়ে রসুনের রস খুবই উপকারি।
কফি: হাঁপানির কষ্ট নিরাময়ে খুবই নির্ভরযোগ্য পানীয় কফি। এক কাপ গরম কফি শ্বাসনালীর প্রদাহ কম করে। শরীরে এনার্জি যোগায়।