• গরম মশলা গুঁড়ো প্রায় সব রান্নাতেই ব্যবহার করা হয়। তবে গুঁড়ো না দিয়ে গোটা মশলা কিনে বাড়িতে পিষে নিলে রান্নার স্বাদ সবচেয়ে ভাল হয়। তবে বড় এলাচের পরিমাণ কম হলেই ভাল। এর স্বাদ তীব্র হওয়ায় তা বাকি মশলার গন্ধকে ঢেকে দেয়।
• অনেক সময়েই ডাল বা ঝোলে বেশি নুন পড়ে যায়। আটা মেখে ছোট লেচি কেটে তা ডাল বা ঝোলে দিয়ে দিন। কিছুক্ষণ পরে লেচি তুলে ফেলে দিন। এতে অতিরিক্ত নোনতা ভাব কেটে যাবে।
• সরষের মধ্যে সেলেনিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম বেশি পরিমাণে থাকায় হাঁপানি, আর্থ্রাইটিস ও হাই কোলেস্টেরলের রোগীদের বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত। শিলে পেষা সরষের স্বাদই আলাদা। তবে মিক্সারে সরষে বাটতে হলে, আগে সামান্য বরফজলে সরষে ভিজিয়ে তার পরে বেটে নিন। এতে স্বাদ বাড়বে।
• বেগুন ভাজার সময়ে তেল টানে অতিরিক্ত। কিন্তু নুন, হলুদ, লঙ্কা বা অন্যান্য মশলার সঙ্গে যদি সামান্য আটা ছড়িয়ে বেগুনে মিশিয়ে নেন, তা হলে তেল টানবে কম।
• রান্নায় হলুদ গুঁড়ো বেশি পড়ে গেলে মশলার কাঁচা গন্ধ বার হয়। তার জন্য লোহার একটা খুন্তি গ্যাসের আগুনে গরম করে নিন। এর পরে সেই খুন্তি দিয়ে পদটি নাড়ুন। রান্নার অতিরিক্ত হলুদ লোহার খুন্তি শুষে নেবে।
• পটল ভাজতে গেলে তেল কালো হয়ে যায় প্রায়ই। সে ক্ষেত্রে তেলে পটল ছেড়ে কড়াই বা প্যান ঢাকা দিয়ে ভাজতে থাকুন। এতে তেল কালো হবে না।
• অনেক সময়েই কুমড়ো, লাউ, চালকুমড়োর খোসা আমরা ফেলে দিই। কিন্তু সামান্য ঘি গরম করে কালোজিরে, আদা, কাঁচা লঙ্কা ফোড়ন দিয়ে খোসা ভেজে নিতে পারেন। রুটি, এমনকী মুড়ির সঙ্গেও এই খোসা ভাজা খেতে লাগে অপূর্ব।