এই কার্টুনিস্ট ব্লগার জেমির আঁকা এই ছবি ও টুইটারে সবচেয়ে বেশি শেয়ার হওয়া ছবিগুলোর অন্যতম।
১৯৪১ সালে কার্টুনিস্ট ডা সুই আমেরিকায় ইহুদিদের উপর নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদে এই কার্টুন এঁকেছিলেন।<br> ২০১৭ সালে আবারও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠল সেই কার্টিুন।
হ্যাঙ্ক গ্রিন তাঁর এই অসাধারণ কার্টুন টুইটারে পোস্ট করে লিখেছেন, প্রকৃত ট্রাম্পের উদ্দেশ্যে।
আবার হ্যাঙ্ক গ্রিন। টুইটারে সর্বাধিক শেয়ার হয়েছে এই কার্টুন।
অসাধারণ এই কার্টুনের স্রষ্টাও হ্যাঙ্ক গ্রিন।
কার্টুনটি এঁকেছেন জনপ্রিয় কার্টুনিস্ট হ্যাঙ্ক গ্রিন।<br> কেটি সিমরেল কার্টুনটি টুইট করে লিখেছেন, আশা করছি এখনও অনেক দেরি হয়ে যায়নি।
কার্টুনিস্ট হ্যাঙ্ক গ্রিনের এই কার্টুন টুইট করে কারপেল ফ্রানজ লিখেছেন অভিবাসীদের এখানে স্বাগত।
এই কার্টুনের স্রষ্টাও একজন মুসলিম।<br> ওমর নামের ওই কার্টুনিস্ট যেন এক আক্ষরিক চিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন তাঁর ছবিতে।<br> টুইটে লেখা হয়েছে মুসলিম শরণার্থীদের উপর ডনাল্ড ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা।
এই অসাধারণ ছবিটি টুইট করা হয়েছে পেইজ প্রোফাইল থেকে।<br> লেখা হয়েছে, তোমার ক্লান্ত, দরিদ্র মানুষদের আমাকে দিয়ে দাও।<br> যারা নিশ্বাস নেওয়ার জন্য মুক্ত বাতাস খুঁজছে।
এই ছবি দিয়ে নতুন হ্যাশট্যাগের জন্ম দিয়েছেন কার্টুনিস্ট রিজা।
এই কার্টুনের স্রষ্টা ক্যারেন হ্যালিয়ন। #নোব্যাননোওয়াল।
কার্টুনের স্রষ্টা সবানেহ। এই কার্টুনিস্ট ব্লগার হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করেছেন #রিফিউজিসডিটেইনড #মুসলিমব্যান #বিল্ডদ্যওয়াল।
ফিল নোটো এই কার্টুনের স্রষ্টা। রাগত মুখে ট্রাম্পের ছবি ছিঁড়ে ফেলা মেয়েটির ছবির নীচে তিনি লিখেছেন, মনে হচ্ছে আমার আরেটি পাস প্রয়োজন ছিল।
এই কার্টুনের স্রষ্টা ইমাদ হজ্জ্জ। কার্টুনের টুইটে হ্যাশট্যাগ বলছে #মুসলিমব্যান #ট্রাম্প #নোব্যাননোওয়াল #ইউএসএ।
ব্রুকস টাইমসের কার্টুনিস্ট পিটার ব্রুকস এই কার্টুনের স্রষ্টা।<br> তিনি টুইট করেছেন, বৃহস্পতিবারের টাইমসে আমার এই কার্টুন আমেরিকার মূল্যবোধ নতুন করে লিখবে। #ট্রাম্প # মাইগ্র্যান্টস।