US Doomsday Plane

রহস্যময় জাম্বো জেটের গর্জনে ওয়াশিংটনে থরহরি কম্প! পরমাণু যুদ্ধে নামতেই কি ট্রাম্পের ‘রাতপ্রহরী’ তলব?

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটনের বায়ুসেনা ঘাঁটিতে হঠাৎই দেখা মিলল ভীমদর্শন রহস্যময় এক জাম্বো জেটের। ‘ঠান্ডা লড়াই’য়ের সময়ে তৈরি সংশ্লিষ্ট বিমানটি পরমাণু যুদ্ধের সময়ে টিকে থাকতে সক্ষম বলে দাবি করা হয়। এ-হেন সামরিক উড়োজাহাজ আচমকা প্রকাশ্যে আসায় দুনিয়া জুড়ে শুরু হয়েছে জল্পনা।

Advertisement
আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক
শেষ আপডেট: ২১ জুন ২০২৫ ১৪:১৭
Share:
০১ ১৯

আমেরিকার রাজধানী ওয়াশিংটনের আকাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে রহস্যময় জাম্বো জেট। ভীমদর্শন সেই উড়োজাহাজটি চোখে পড়তেই আমজনতার চোখ উঠেছে কপালে। সমাজমাধ্যম ব্যবহারকারীদের একাংশের দাবি, ইরান-ইজ়রায়েল যুদ্ধে বড় কোনও পদক্ষেপ করতে চলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেই কারণে গুপ্তঘাঁটি থেকে অতিশক্তিশালী ওই বিমানকে বার করেছে যুক্তরাষ্ট্রের বায়ুসেনা। যদিও বিষয়টি নিয়ে সরকারি ভাবে কোনও প্রতিক্রিয়া দেয়নি ‘সুপার পাওয়ার’ দেশটির প্রতিরক্ষা সদর দফতর পেন্টাগন।

০২ ১৯

চলতি বছরের ১৭ জুন রাজধানী ওয়াশিংটনের যুগ্ম সামরিক ঘাঁটি ‘অ্যান্ড্রুজ়’-এ হঠাৎই অবতরণ করে মার্কিন বায়ুসেনার ওই রহস্যময় জাম্বো জেট। যে বিমানের পোশাকি নাম ‘ই-৪বি রাতপ্রহরী’ (পড়ুন নাইটওয়াচ)। কেউ কেউ অবশ্য একে ‘ডুম্‌সডে’ উড়োজাহাজ বলেও উল্লেখ করে থাকেন। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর কুখ্যাত জঙ্গিগোষ্ঠী ‘আল-কায়দা’র ভয়াবহ আত্মঘাতী সন্ত্রাসী হামলার সময়ে শেষ বার সংশ্লিষ্ট বিমানটিকে আমেরিকার রাজধানীতে উড়তে দেখা গিয়েছিল। প্রায় আড়াই দশক পর গায়ের ধুলো ঝেড়ে ‘নাইটওয়াচ’-এর প্রকাশ্যে আসাকে কেন্দ্র করে তাই তুঙ্গে উঠেছে জল্পনা।

Advertisement
০৩ ১৯

যুক্তরাষ্ট্রের উড়োজাহাজ নির্মাণকারী সংস্থা বোয়িংয়ের ‘৭৪৭-২০০’ মডেলের ‘ডুম্‌সডে’ বিমানটিকে দীর্ঘ দিন ধরেই আপৎকালীন পরিস্থিতিতে ব্যবহার করে আসছে মার্কিন সরকার। এটি মাঝ-আকাশে ‘ন্যাশনাল এয়ারবর্ন অপারেশন্‌স সেন্টার’ বা এনএওসি হিসাবে কাজ করে থাকে। ৯/১১-র জঙ্গি হামলার সময়ে ‘আল কায়দা’র সন্ত্রাসবাদীরা ছিনতাই করা উড়োজাহাজ নিয়ে নিউ ইয়র্ক শহরের বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্রের (ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার) যমজ টাওয়ারে ধাক্কা মারলে তড়িঘড়ি প্রেসিডেন্টের প্রাসাদ তথা কার্যালয় হোয়াইট হাউসের উপর দিয়ে এই বিমান উড়িয়েছিল আমেরিকার বায়ুসেনা।

০৪ ১৯

ওয়াশিংটনের এ-হেন ‘রাতপ্রহরী’কে বিশ্বের অন্যতম উন্নত ইলেকট্রনিক্স সামরিক বিমান হিসাবে উল্লেখ করলে অত্যুক্তি হবে না। প্রতিরক্ষা বিশ্লেষকদের একাংশের কাছে এর পরিচয় ‘উড়ন্ত পেন্টাগন’। পরমাণু যুদ্ধ বা ওই ধরনের কোনও জরুরি অবস্থা তৈরি হলে বেঁচে থাকার যোগ্য বায়ুবাহিত কমান্ড সেন্টার হিসাবে ব্যবহার করার উদ্দেশ্যে একে নির্মাণ করেছে বোয়িং। সেইমতো সংশ্লিষ্ট উড়োজাহাজটির নকশা তৈরি করে জনপ্রিয় মার্কিন বিমান প্রস্তুতকারী সংস্থা।

০৫ ১৯

মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতর সূত্রে খবর, বর্তমানে তাদের হাতে মোট চারটি ‘ডুম্‌সডে’ সামরিক বিমান রয়েছে। এগুলি পরিচালনার দায়িত্ব রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বায়ুসেনার এয়ার কমব্যাট কমান্ডের হাতে। সংশ্লিষ্ট উড়োজাহাজটি সরাসরি পারমাণবিক ডুবোজাহাজ এবং আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র বা আইসিবিএমের (ইন্টার কন্টিনেন্টাল ব্যালেস্টিক মিসাইল) ইলেকট্রনিক ব্যবস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করতে সক্ষম। বিমানটিতে অত্যন্ত কম এবং উচ্চ কম্পাঙ্কের দু’ধরনের অ্যান্টেনা রয়েছে। এগুলির মাধ্যমে বিশ্বের যেখানে খুশি যোগাযোগ করতে পারবেন পাইলট-সহ ক্রু সদস্যেরা।

০৬ ১৯

আমেরিকার এই জাম্বো জেটের পারমাণবিক বিস্ফোরণ, তড়িচ্চুম্বকীয় ক্ষেত্র এবং যে কোনও ধরনের ইলেকট্রনিক যুদ্ধ সহ্য করার ক্ষমতা রয়েছে। সেই কারণে উড়োজাহাজটিতে কোনও জানলা রাখা হয়নি। ‘ডুম্‌সডে’ বিমানটি একনাগাড়ে বেশ কয়েক দিন আকাশে উড়তে পারে। কারণ শূন্যে জ্বালানি ভরার ব্যবস্থা রয়েছে এতে। মার্কিন বায়ুসেনার এই সাধের ‘রাতপ্রহরী’তে সওয়ার হতে পারেন সর্বাধিক ১১০ জন। শুধু তা-ই নয়, এই বিমানটিকে সব সময় সর্বশেষ প্রযুক্তিতে আপডেট করার প্রক্রিয়া চালু রেখেছে পেন্টাগন।

০৭ ১৯

বর্তমানে বোয়িংয়ের তৈরি এই বিমানে রয়েছে আধুনিক ডিজিটাল যোগাযোগ ব্যবস্থা। তা ছাড়া উড়োজাহাজটিতে রয়েছে সাইবার সুরক্ষার রক্ষাকবচ। ‘রাতপ্রহরী’ সম্পর্কে একটি প্রচলিত ধারণা হল, এটি পরমাণু অস্ত্র উৎক্ষেপণ করতে পারে। আণবিক যুদ্ধের সময় একে কমান্ড সেন্টার হিসাবে ব্যবহার করতে পারবে ওয়াশিংটন। আর ঠিক সেই কারণেই নেটাগরিকদের প্রশ্ন, ‘অবাধ্য’ ইরানকে গুঁড়িয়ে দিতে ‘ডুম্‌সডে’কে কি পশ্চিম এশিয়ায় নিয়ে যাবে মার্কিন বায়ুসেনা?

০৮ ১৯

গত এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে চলা সাবেক পারস্য মুলুকটির সঙ্গে যুদ্ধে সেখানকার একাধিক পরমাণুকেন্দ্রকে নিশানা করেছে ইজ়রায়েলি বিমানবাহিনী। ফলে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রগুলি থেকে তেজস্ক্রিয় বিকিরণ এবং দূষণ যে ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ছে, তা এক রকম স্বীকার করে নিয়েছে রাষ্ট্রপুঞ্জের নিয়ন্ত্রণাধীন ‘আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা’ বা আইএইএ (ইন্টারন্যাশনাল অ্যাটমিক এনার্জি এজেন্সি)। এই পরিস্থিতিতে শিয়া ফৌজের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামতে মার্কিন বায়ুসেনার সংশ্লিষ্ট বিমানটির যে প্রয়োজন পড়তে পারে, তা অস্বীকার করার উপায় নেই।

০৯ ১৯

গত শতাব্দীতে ‘শীত যুদ্ধের’ সময়ে প্রথম বার পরমাণু হামলা সহ্য করার মতো উড়োজাহাজ নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে আমেরিকা। সেইমতো ১৯৭০-এর দশকে বোয়িংয়ের হাত ধরে জন্ম নেয় ‘নাইটওয়াচ’। কারণ, ‘ঠান্ডা লড়াই’য়ের যুগে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের (বর্তমান রাশিয়া) থেকে পরমাণু হামলার আশঙ্কায় ভুগছিল যুক্তরাষ্ট্র। ওয়াশিংটনের ধারণা ছিল যে কোনও সময় আণবিক আক্রমণ শানাবে মস্কো। তখন প্রত্যাঘাতের জন্য প্রয়োজন হবে ‘ডুম্‌সডে’ বিমানের।

১০ ১৯

কিন্তু ১৯৯১ সালে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন হলে সংশ্লিষ্ট বিমানটির প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়। তার পর থেকে আর কখনওই একে ওড়ায়নি মার্কিন বায়ুসেনা। তবে মাঝেমধ্যে বিভিন্ন মহড়ায় অংশ নিয়েছে ‘ডুম্‌সডে’। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিদেশ ভ্রমণের জন্য বোয়িংয়ের তৈরি যে উড়োজাহাজ ব্যবহার করেন, তার পোশাকি নাম ‘এয়ারফোর্স ওয়ান’। এর ব্যাকআপ হিসাবে মাঝেমধ্যে ‘রাতপ্রহরী’কে ব্যবহার করেছে ওয়াশিংটন।

১১ ১৯

আমেরিকা এবং ইজ়রায়েলের অভিযোগ, বিগত কয়েক বছর ধরেই পরমাণু অস্ত্র তৈরি করতে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধিকরণের প্রক্রিয়া চালিয়ে যাচ্ছে ইরান। পশ্চিম এশিয়ার একমাত্র ইহুদি দেশটি মনে করে, আণবিক হাতিয়ার হাতে এসে গেলেই তাদের অস্তিত্ব পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন করবে পারস্য উপসাগরের তীরের ওই শিয়া মুলুক। আর তেহরানের পরবর্তী নিশানা হবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তার তাই ছোবল মারার আগেই সাপের মাথা থেঁতলে দেওয়ার অভিযানে নেমেছে তেল আভিভ।

১২ ১৯

গত ১৩ জুন ইরানের একাধিক পরমাণুকেন্দ্র এবং সামরিকঘাঁটিতে বিমান হামলা চালায় ইজ়রায়েল। ইহুদি সেনা এই অভিযানের নাম রেখেছে ‘অপারেশন রাইজ়িং লায়ন’। তাঁদের ওই আক্রমণের পর প্রত্যাঘাত হানে সাবেক পারস্য দেশের শিয়া ফৌজ। মুহুর্মুহু হাইপারসনিক (শব্দের পাঁচ গুণের চেয়ে বেশি গতিশীল) এবং ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে তছনছ করে দিয়েছে ইজ়রায়েলের একাধিক শহর। তেহরানের এই সামরিক পদক্ষেপের পোশাকি নাম ‘অপারেশন ট্রু প্রমিস ৩’।

১৩ ১৯

ইহুদি এবং শিয়াদের এই সংঘাতের তীব্রতা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকায় প্রমাদ গোনে বিশ্ব। এর মধ্যেই ইজ়রায়েল আবার ঘোষণা করেছে সাবেক পারস্য দেশে কুর্সি বদল না হওয়া পর্যন্ত যুদ্ধ চালিয়ে যাবে তারা। ইহুদিদের মূল লক্ষ্য শিয়া ধর্মগুরু তথা ইরানের ‘সর্বোচ্চ নেতা’ (পড়ুন সুপ্রিম লিডার) আয়াতোল্লা আলি খামেনেই। তাঁকে খুঁজে বার করার জন্য কোমর বেঁধে নেমে পড়েছেন তেল আভিভের গুপ্তচরেরা। অন্য দিকে, খামেনেইকে ভূগর্ভস্থ বাঙ্কারে তেহরান লুকিয়ে রেখেছে বলে সূত্র মারফত মিলেছে খবর।

১৪ ১৯

প্রতিরক্ষা বিশ্লেষকদের দাবি, ‘অপারেশন রাইজ়িং লায়ন’-এ প্রাথমিক ভাবে সাফল্য পেয়েছে ইজ়রায়েল। প্রথম আঘাতেই ইরানি সেনার একগুচ্ছ উচ্চপদস্থ আধিকারিককে উড়িয়ে দেয় ইহুদি বায়ুসেনা। প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ছ’জন শীর্ষ পরমাণু বিজ্ঞানী। কিন্তু, তার পর পাল্টা প্রত্যাঘাতে কম ক্ষতি হয়নি তেল আভিভের। ইহুদি গুপ্তচর বাহিনী মোসাদের সদর দফতরেও শিয়া ফৌজের ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র আছড়ে পড়ে বলে খবর মিলেছে।

১৫ ১৯

পশ্চিম এশিয়ায় দু’পক্ষের মধ্যে এই যুদ্ধ চলাকালীন জি-৭ বৈঠকে যোগ দিতে কানাডায় উড়ে যান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কিন্তু, লড়াই ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে শুনে তড়িঘড়ি সেখান থেকে ওয়াশিংটনে ফেরেন তিনি। এর পর সংশ্লিষ্ট সংঘাতে সরাসরি জড়ানো উচিত হবে কি না, এই নিয়ে একের পর এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করেন যুক্তরাষ্ট্রের বর্ষীয়ান প্রেসিডেন্ট। মাঝে অবশ্য তেহরানকে ‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণের’ হুমকিও দিতে শোনা গিয়েছে তাঁকে।

১৬ ১৯

ট্রাম্পের সেই হুঁশিয়ারি একেবারেই গায়ে মাখেনি খামেনেইয়ের ইরান। উল্টে ওয়াশিংটনকে ঠেকাতে রাশিয়াকে পাশে পেয়েছে তেহরান। একে সাবেক পারস্য দেশের কূটনৈতিক ‘মাস্টারস্ট্রোক’ বলে উল্লেখ করেছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকদের একাংশ। এই ইস্যুতে ‘স্কাই নিউজ়’কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেশকভ জানিয়েছেন, ইরানে জমানা বদলের বিষয়ে একেবারেই সায় নেই তাঁদের। খামেনেইকে হত্যা করতে শিয়া মুলুকটিতে চরমপন্থা কয়েক গুণ বৃদ্ধি পাবে বলে সতর্ক করেছেন তিনি।

১৭ ১৯

সংঘাতের মধ্যে হঠাৎ করে মস্কোকে তেহরান পাশে পাওয়ায় সরাসরি ইজ়রায়েলকে সাহায্য করার ব্যাপারে একটু ঢোঁক গিলেছেন ট্রাম্প। আগামী দু’সপ্তাহের মধ্যে আমেরিকা এই যুদ্ধে জড়াবে কি না, সে বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে স্পষ্ট করেছেন তিনি। ফলে আপাতত একাই যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হবে ইহুদি সেনাকে। ইজ়রায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু অবশ্য জানান, যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য না পাওয়া গেলেও সংঘর্ষ জারি রাখবে তাঁর সেনা।

১৮ ১৯

ইরানে হামলা চালানোর বিষয়ে ট্রাম্প দু’সপ্তাহের সময় নেওয়ায় আসরে নেমেছে ইউরোপের তিন দেশ। তেহরানের উপর চাপ বৃদ্ধি করতে সেখানকার বিদেশমন্ত্রী আব্বাস আরাগচির সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ব্রিটেন, ফ্রান্স এবং জার্মানির প্রতিনিধিরা। সেখানে থাকবেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সদস্যরাও। সুইৎজ়ারল্যান্ডের জেনেভায় সংশ্লিষ্ট বৈঠকটি হবে বলে জানা গিয়েছে।

১৯ ১৯

প্রতিরক্ষা বিশ্লেষকদের একাংশের অনুমান, যুদ্ধে জড়ালেও পারস্য উপসাগরের তীরে সৈন্য নামানোর কোনও পরিকল্পনা নেই ট্রাম্পের। ইরানে শুধুমাত্র বিমান হামলা চালাতে পারে তাঁর বায়ুসেনা। সে ক্ষেত্রে আমেরিকার সাধের ‘রাতপ্রহরী’র প্রয়োজন পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তবে পরিস্থিতি কোন দিকে গড়ায় তার উত্তর দেবে সময়।

সব ছবি: সংগৃহীত।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
আরও গ্যালারি
Advertisement