আইওএস নাকি অ্যান্ড্রয়েড কোনটি বেশি ভাল? জেনে নিন

অ্যান্ড্রয়েডে নতুন মাল্টি-টাস্কি ফিচার থাকছে এবং ওদিকে আইওএসে পাওয়ারফুল ডেভেলপারস এপিআইএস দেওয়া হয়েছে। আসুন নীচে দেওয়া তথ্য গুলো থেকে নিজেই জেনে নিন কোনটি সেরা—

Advertisement
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২২ অক্টোবর ২০১৭ ১৪:১৯
Share:
০১ ১৯

অ্যাপল আইওএস ১০ আপডেটে অল্প কিছু বিষয় বদলানো হয়েছে। এর সিস্টেম অ্যাপগুলো— যেমন সাফারি, নিউজ, মিউজিক সিস্টেম আপডেট করা হয়েছে।

০২ ১৯

অন্য দিকে অ্যান্ড্রয়েডের নির্দিষ্ট কিছু হাই-এন্ড ডিভাইসে এই ফিচারটি আগেই দেওয়া রয়েছে।

Advertisement
০৩ ১৯

আইওএস ১০ এর মূল আর্কষণ হল এর এপিআই আপডেট। এখন থেকে এসআইআরআই-এর সাহায্যে অ্যাপল ডিভাইসের সব অ্যাপসের ভয়েস ইনপুটকে এসআইআরআই ইনপুটে রূপান্তরিত করে দেওয়া হয়েছে। আগে এসআইআরআই ছিল একটি ভয়েস সার্চ টুলস মাত্র। কিন্তু আইওএস ১০ থেকে এসআইআরআই আপনার ডিভাইসের পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করবে!

০৪ ১৯

অ্যান্ড্রয়েডের লেটেস্ট সংস্করণ অ্যান্ড্রয়েড নট ৭.১ হচ্ছে বাজারের অ্যান্ড্রয়েডের অপারেটিং সিস্টেমগুলির মধ্যে সেরা।

০৫ ১৯

আইওএস এর এসআইআরআই-এর আপডেটের মতো অ্যান্ড্রয়েড ৭-এ রয়েছে গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট। যা আপনার মোবাইল ডিভাইস ব্যবহার করার অভিজ্ঞতাই বদলে দেবে।

০৬ ১৯

তা ছাড়া নোটিফিকেশন শেড, কুইক সেটিংস এবং মেইন সেটিংসগুলোকে আরও সহজবোধ্য করে দেওয়া হয়েছে অ্যান্ড্রয়েডের এই ফোনে।

০৭ ১৯

তা ছাড়া নোটিফিকেশন শেড, কুইক সেটিংস এবং মেইন সেটিংসগুলোকে আরও সহজবোধ্য করে দেওয়া হয়েছে অ্যান্ড্রয়েডের এই ফোনে।

০৮ ১৯

এ বার জেনে নেওয়া যাক অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস-এর সাধারণ মিলগুলো-সফটওয়্যার এক্সপেরিয়েন্সের দিক থেকে অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস প্রায় একই রকম রয়েছে।

০৯ ১৯

দু’টিতেই ব্যবহারকারীদের লক স্ক্রিনে সোয়াইপ বা অথেনটিকেশন করে সিস্টেমে ঢুকতে হয়।

১০ ১৯

হোম স্ক্রিন হচ্ছে ফোনের ডিভাইসের মূল কার্যস্থল। অ্যান্ড্রয়েডে আলাদা করে একটি ড্রয়ার রয়েছে।

১১ ১৯

হোম স্ক্রিন হচ্ছে ফোনের ডিভাইসের মূল কার্যস্থল। অ্যান্ড্রয়েডে আলাদা করে একটি ড্রয়ার রয়েছে।

১২ ১৯

তবে আইওএস-এ এই অ্যাপ ড্রয়ার ফিচারটি নেই, সেখানে সব অ্যাপসকে হোমস্ক্রিনে ঠেসে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়।

১৩ ১৯

হোমস্ক্রিনের মতোই অ্যান্ড্রয়েডে থার্ড পার্টি লকস্ক্রিন ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি লকস্ক্রিনে বৈচিত্র আনতে পারবেন।

১৪ ১৯

কিন্তু অন্য দিকে আইওএস ডিভাইসগুলোতে লকস্ক্রিন কাস্টমাইজেশনের সুযোগ নেই।

১৫ ১৯

নোটিফিকেশনের ক্ষেত্রে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ব্রাইটনেস, ভলিউম, ওয়াই ফাই, ব্লু-টুথ, ফ্ল্যাশ লাইট চালু-বন্ধ করা সহ বিভিন্ন সুবিধা দেয়।

১৬ ১৯

অন্যদিকে, আইওএসয়ের হোম স্ক্রিন সোয়াইপ ডাউন করলে শুধুমাত্র নোটিফিকেশন দেখাবে। আর নীচ থেকে সোয়াইপ আপ করলে কুইক সেটিংস পপআপ করবে।

১৭ ১৯

আইওএস কুইক সেটিংসয়ে ডেডিকেটেড মিউজিক প্লেব্যাক অপশন দেওয়া রয়েছে। তবে আইওএসে এটাও কাস্টমাইজেশনের সুবিধা দেওয়া হয়নি।

১৮ ১৯

এ ছাড়াও আরেকটি ফিচার হচ্ছে অ্যান্ড্রয়েডে সাইড লোড অ্যাপস ব্যবহার করা যায়। যে কেউ অ্যান্ড্রয়েডে তাদের নিজস্ব অ্যাপস বানাতে পারবে এবং তা ইন্সটল করতে পারবে।

১৯ ১৯

কিন্তু আইওএস ডিভাইসে জেইলব্রেকিং ছাড়া আপনার নিজস্ব অ্যাপস ইনস্টল করার জন্য আপনাকে একটি পেইড ডেভেলপার অ্যাকাউন্ট দরকার হবে এবং অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে আপনাকে আপনার নিজস্ব অ্যাপসটি ডিভাইসে ইনস্টল করতে হবে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
Advertisement
আরও গ্যালারি
Advertisement