টুকরো খবর

সুন্দরবনের খালে কাঁকড়া ধরার সময়ে বাঘে নিয়ে গেল এক মৎস্যজীবীকে। মঙ্গলবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে গোসাবার পঞ্চমুখানি খালে। বাঘে নিয়ে যাওয়ার সময়ে কল্পনা মণ্ডল (৪৫) নামে গোসাবার রজত জুবিলি গ্রামের বাসিন্দা, ওই মৎস্যজীবীকে উদ্ধারের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন তাঁর সঙ্গীরা। বন দফতর ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিনই সকালে গ্রামের দেবব্রত মণ্ডল এবং শ্যামাপদ মণ্ডলের সঙ্গে ওই খালে কাঁকড়া ধরতে যান কল্পনাদেবী।

Advertisement
শেষ আপডেট: ০৭ মে ২০১৪ ০৩:০৭
Share:

বাঘে নিয়ে গেল মৎস্যজীবীকে

Advertisement

সুন্দরবনের খালে কাঁকড়া ধরার সময়ে বাঘে নিয়ে গেল এক মৎস্যজীবীকে। মঙ্গলবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে গোসাবার পঞ্চমুখানি খালে। বাঘে নিয়ে যাওয়ার সময়ে কল্পনা মণ্ডল (৪৫) নামে গোসাবার রজত জুবিলি গ্রামের বাসিন্দা, ওই মৎস্যজীবীকে উদ্ধারের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন তাঁর সঙ্গীরা। বন দফতর ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিনই সকালে গ্রামের দেবব্রত মণ্ডল এবং শ্যামাপদ মণ্ডলের সঙ্গে ওই খালে কাঁকড়া ধরতে যান কল্পনাদেবী। খালের এক ধারে রয়েছে পঞ্চমুখানি-২ জঙ্গল। ওই তিন জনে কাঁকড়া ধরার জন্য যখন জাল পাতছিলেন, তখনই একটি বাঘ কল্পনাদেবীর উপরে হামলা করে। তাঁকে মুখে করে তুলে নিয়ে যায়।সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ডেপুটি ফিল্ড ডিরেক্টর কিশোর মানকর বলেন, “এক মহিলাকে বাঘে নিয়ে গিয়েছে বলে শোনা গিয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এখন বাঘ গণনা চলছে। এই সময়ে সুন্দরবনে মাছ-কাঁকড়া ধরার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না।”

Advertisement

বাগান দাপিয়ে বেড়াল দলছুট মাকনা হাতিটি

শ্রমিক বস্তির এক বাড়িতে মজুত রাখা হাড়িয়া খেয়ে নেয় হাতিটি। মঙ্গলবার ভোরের ঘটনা। সেই থেকে বিকাল অবধি ডুয়ার্সে দুটি বাগান দাপিয়ে বেড়াল দলছুট মাকনা হাতিটি। বানারহাটের রেতি জঙ্গল থেকে হাতিটা সকালে লাগোয়া পলাশবাড়ি চা বাগান ঢোকে। সেখানেই সে শ্রমিকবস্তিতে ঢুকে হাড়িয়ার খোঁজ পায় সেটি। তার পরে লাগোয়া লক্ষ্মীপাড়া চা বাগানেও ঢোকে হাতিটি। বনকর্মীরা সন্ধ্যা নাগাদ হাতিটিকে তোতাপাড়া জঙ্গলে ঢুকিয়ে দেন।

সচেতনতায়

দূষণমুক্ত পৃথিবীর লক্ষ্যে সাইকেলে সচেতনতা প্রচার শুরু করেছেন দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার সোনারপুরের যুবক রামপ্রসাদ নষ্কর। মঙ্গলবার কালিম্পঙের কালীঝোরা থেকে তিনি মালবাজারে পৌঁছেছেন। মালবাজার পুরসভার চেয়ারম্যান স্বপন সাহা তাঁকে শুভেচ্ছা জানান। পুরসভার তরফে হাজার টাকা তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয়। মালবাজারের পরিবেশপ্রেমী একটি সংগঠনের কর্মকর্তা প্রভাত দে-ও রামপ্রসাদবাবুকে শুভেচ্ছা জানান। ১৮ ডিসেম্বর থেকে যাত্রা শুরু করে উত্তর ও দক্ষিণ ভারতের অধিকাংশ রাজ্য ঘুরে ফেলেছেন বলে রামপ্রসাদবাবু জানান। ডুয়ার্স হয়ে অসম, উত্তর পূর্বের রাজ্যগুলিতে প্রচার চালাবেন বলে তিনি জানিয়েছেন।


রঙের উৎসব।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement