Manabi News

রাস্তায় খাবার বিক্রি করতেন মিস তাইল্যান্ড!

২৩ জুলাই, ২০১৬। দিনটা চির কাল মনে থাকবে তাঁর। জীবনের শ্রেষ্ঠ দিন বললেও কম বলা হয়। রাস্তার খাবার বিক্রেতা থেকে শ্রেষ্ঠ সুন্দরীর র‌্যাম্প, জার্নিটা নেহাত সহজ ছিল না।

Advertisement
সংবাদ সংস্থা
শেষ আপডেট: ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৩:২২
Share:
০১ ১২

তাইল্যান্ডের ইয়াসোথন প্রদেশে ছিল চলিতাদের আদি বাড়ি।

০২ ১২

চলিতার জন্ম কিন্তু তাইল্যান্ডের ননথাবুরিতে। বেড়ে ওঠা মধ্য তাইল্যান্ডের সামুত প্রাকনে।

Advertisement
০৩ ১২

বাবা সোরানান সুনসেনে ছিলেন গাড়ি চালক। মা চুতিকান সুনসেনে জন্মসূত্রে আধা-জার্মান।

০৪ ১২

চুতিকান কাজ করতেন একটি ছোট ট্রাভেল সংস্থায়। আর্থিক দিক থেকে সচ্ছলতা ছিল না চলিতাদের পরিবারে।

০৫ ১২

চলিতার তখন মাত্র চার বছর বয়স। পরিবারকে সাহায্য করার জন্য রোজগারের খোঁজ শুরু হয় তখনই।

০৬ ১২

শেষমেশ রাস্তায় ঘুরে ঘুরে খাবার বিক্রি করা শুরু করে ছোট্ট চলিতা।

০৭ ১২

খাবার বিক্রির টাকা দিয়েই সংসারে সাহায্য, আবার সেই টাকা দিয়েই নিজের পড়াশোনা— সবটাই চালিয়েছেন ‘মিস তাইল্যান্ড’।

০৮ ১২

মাইক্রোবায়োলজিতে স্নাতক হয়েছেন। এইচআইভি পজিটিভ শিশুদের একটি আশ্রমের সঙ্গেও যুক্ত চলিতা।

০৯ ১২

স্বপ্ন ছিল জীবনে মনে রাখার মতো কিছু একটা করবেন। করে দেখিয়েছেন।

১০ ১২

২০১৬-র ২৩ জুলাই ব্যাঙ্ককের রয়্যাল প্যারাগন হল হোটেল। সেখানেই শুরু হয়েছিল তাইল্যান্ডের সেরা সুন্দরীর খোঁজ। <br> সেই প্রতিযোগিতায় সেরার মুকুট ওঠে তাঁর মাথায়

১১ ১২

২০১৬-র মিস ইউনিভার্সের মঞ্চেও দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন চলিতা। ফিলিপিন্সে বসেছিল এই প্রতিযোগিতার আসর।

১২ ১২

বিজয়ী হতে না পারলেও প্রতিযোগিতার শেষ দিন পর্যন্ত আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন তিনি। <br> ষষ্ঠ স্থানেই শেষ হয়েছিল তাঁর জার্নি। কিন্তু ফ্যান ভোটে অনেকটাই এগিয়ে ছিলেন তিনি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
Advertisement
আরও গ্যালারি
Advertisement