যাঁদের হাতে ক্রিকেট মাঠের দায়িত্ব। যাঁদের তৈরি করা পিচের উপর নির্ধারিত হয় দলগুলোর শক্তি। সেই কিউরেটরদের মাসিক মাইনের কোনও পরিবর্তন হয় গত ১০ বছর। সূত্রের খবর, বিসিসিআই-এর পাঁচ জোনাল কিউরেটর প্রতিমাসে পান ৫০,০০০ টাকা করে। যাঁদের মাইনে গত ১০ বছরে কোনও পরিবর্তন হয়নি। এ ছাড়া মাইনে থেকে যে ১০ শতাংশ কর কেটে নেওয়া হয় সেটাও দেয় না বোর্ড। এই পাঁচ জনের নিচে যে পাঁচ কিউরেটর কাজ করেন তাঁদের মাসিক মাইনে ৩৫,০০০। এ ছাড়া প্রত্যেকের জন্যই ৩,৫০০ টাকা করে বরাদ্য করা রয়েছে ডিএ হিসেবে যখন তাঁরা বাইরে যান।
আরও খবর: সিবিআই-এর নজরে ভারতীয় অলিম্পিক্স অ্যাসোসিয়েশন
গত ১০ বছরের হিসেব বলছে এর মধ্যে ক্রিকেটার মাইনে বেড়েছে তিনবার। সেটা ভারতীয় দলের ক্রিকেটারই হোক বা রঞ্জি ক্রিকেটার। কিন্তু বিসিসিআই-এর কর্তার দাবি, কিউরেটরদের রাখা হয়েছে দেখাশোনা করার জন্য। তাঁরা জন্য কাজ করেও টাকা রোজগার করতে পারেন। বাকি সব তত্ত্বাবধানের জন্য বিসিসিআই-এর রাজ্য ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনগুলোর হাতে রয়েছে ১০০০ গ্রাউন্ড স্টাফ ও ৬২জন কিউরেটর। গ্রাউন্ড স্টাফদের মাইনে মাসে ৮,০০০ থেকে ১৫,০০০ মধ্যে। প্রতি ভেন্যুতে প্রায় ২০ জন করে গ্রাউন্ডসম্যান সারাদিন ধরে কাজ করে। তাঁদের নেতৃত্বে থাকেন একজন কিউরেটর।