শুভমন গিল। ছবি: রয়টার্স।
দ্বিতীয় ইনিংসে ইংল্যান্ডের মাত্র একটি ওভার হল। বুমরাহের সেই ওভারে কোনও উইকেট পড়ল না।
৩৮৭ রানেই শেষ হল ভারতের প্রথম ইনিংস। লিড নিতে পারল না তারা।
কার্সের বল গালি অঞ্চল দিয়ে খেলতে গিয়েছিলেন আকাশদীপ। দ্বিতীয় স্লিপে থাকা ব্রুক ডান দিকে ঝাঁপিয়ে এক হাতে অসাধারণ ক্যাচ নিলেন।
ভারত ৩৮৫-৮।
ওকসের একই ওভারে দু’বার আকাশদীপকে এলবিডব্লিউ দিয়েছিলেন বাংলাদেশের আম্পায়ার শরিফুদ্দৌল্লা। দু’বারই রিভিউ নিয়ে বেঁচে গেলেন আকাশদীপ।
আর ধৈর্য ধরে রাখতে পারলেন না জাডেজা। ওকসের করা বলে লেগ সাইডে খোঁচা দিলেন। ক্যাচ ধরলেন স্মিথ। ৭২ রানে ফিরলেন অলরাউন্ডার।
ভারত ৩৭৬-৭।
নীতীশ রেড্ডি আউট হলেও ব্যাটিং ধস হল না। ওয়াশিংটনের সঙ্গে ৫০ রানের জুটি গড়লেন জাডেজা।
ভারত ৩৭৬-৬।
ইংল্যান্ডে গিয়ে পর পর তিনটি অর্ধশতরান করলেন জাডেজা। রুটকে চার মেরে অর্ধশতরান করলেন।
ভারত ৩৩৫-৬।
ভেঙে গেল ৭২ রানের জুটি। স্টোকসের বল নীতীশের গ্লাভস ছুঁয়ে পৌঁছল স্মিথের হাতে। ৩০ রানে ফিরলেন ব্যাটার। নামলেন ওয়াশিংটন সুন্দর।
ভারত ৩২৬-৬।
রবীন্দ্র জাডেজা ৪০ ও নীতীশ রেড্ডি ২৫ রানে খেলছেন। ইংল্যান্ডের থেকে এখনও ৭১ রানে পিছিয়ে ভারত।
ভারতের রান তিনশো পেরিয়ে গেল। এখনও পর্যন্ত নীতীশ-জাডেজার জুটি খুব খারাপ দেখাচ্ছে না। ইংরেজ বোলারদের সামলে ভালই লড়াই করছেন তাঁরা।
ভারত ৩০১-৫।
ব্যাটার বলতে ভারতের হাতে আর কেউ নেই। বাকি সবাই অলরাউন্ডার। অর্থাৎ নীতীশ এবং জাডেজা ধরে খেললে তবেই ইংল্যান্ডের রানের কাছাকাছি যেতে পারবে ভারত। তার জন্য আপাতত দরকার সংযম।
ভারত ২৮৭-৫।
শতরান করেই ফিরতে হল রাহুলকে। বশিরের বলে রাহুলের ক্যাচ নিলেন প্রথম স্লিপে থাকা ব্রুক। ১০০ রানে ফিরলেন রাহুল। ভারত ২৫৪-৫।
রান নেওয়ার কোনও দরকারই ছিল না। তবু অহেতুক ঝুঁকি নিলেন পন্থ। খেসারত দিতে হল রান আউট হয়ে। স্টোকসের থ্রোয়ে ফিরলেন তিনি। ৭৪ করেছেন পন্থ। ক্রিজ়ে ৯৮ রানে খেলছেন রাহুল। ভারত ২৪৮-৪।
স্টোকসকে পুল করে ছয় মেরে অর্ধশতরান করলেন পন্থ। শতরান পেরোল রাহুলের সঙ্গে জুটি। ভারত ২১৫-৩।
পন্থ এবং রাহুল কোনও তাড়াহুড়োর রাস্তায় যাচ্ছেন না। ধীরেসুস্থে খেলছেন। চেষ্টা করছেন ইংরেজদের ছন্দ নষ্ট করে দেওয়ার।