SRT 100

গাওস্করের পর সচিনের নামে ঘর বোর্ডের দফতরে, আপ্লুত তেন্ডুলকর বললেন, ‘যাত্রা শুরু এখানেই’

সুনীল গাওস্করের পর বোর্ডের সম্মান পেলেন সচিন তেন্ডুলকর। মুম্বইয়ে বোর্ডের সদর দফতরে একটি ঘর রাখা হল সচিনের নামে। সেই ঘরের নাম ‘এসআরটি ১০০’।

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৭ মে ২০২৫ ২০:৪৯
Share:

বিশ্বকাপের সেই ট্রফি হাতে সচিন। শনিবার বোর্ডের সদর দফতরে। ছবি: সমাজমাধ্যম।

সুনীল গাওস্করের পর বোর্ডের সম্মান পেলেন সচিন তেন্ডুলকর। মুম্বইয়ে বোর্ডের সদর দফতরে একটি ঘর রাখা হল সচিনের নামে। সেই ঘরের নাম ‘এসআরটি ১০০’। ভারতীয় ক্রিকেটের প্রতি সচিনের অসামান্য অবদানের জন্যই এই সম্মান বলে জানিয়েছে বোর্ড।

Advertisement

শনিবার সচিন নিজেই এই ঘরের উদ্বোধন করেন। সঙ্গে ছিলেন বোর্ড সভাপতি রজার বিন্নী, সচিব দেবজিৎ শইকীয়া, সহ-সভাপতি রাজীব শুক্ল এবং যুগ্ম সচিব রোহন দেসাই।

সম্মান পেয়ে আপ্লুত সচিন এ দিন স্মৃতি রোমন্থন করেছেন। প্রুডেনশিয়াল কাপ (এখন বিশ্বকাপ) দেখা থেকে শুরু করে প্রথম পাকিস্তানের সফর, দেশের হয়ে বিশ্বকাপ জেতা, ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে সতীর্থদের কাঁধে চেপে ঘোরা— সবই উঠে এসেছে সচিনের কথায়।

Advertisement

সচিন বলেছেন, “২০০৭ বিশ্বকাপের পর ওয়েস্ট ইন্ডিজ়‌ থেকে ফিরে অনেক ভাবনা এসেছিল মাথায়। ক্রিকেট খেলা চালিয়ে যাওয়া বা সরে যাওয়া, যে কোনও একটা বেছে নিতে হত। দাদার সঙ্গে একটা আলোচনা খুব মনে পড়ছে। দাদা বলেছিল, ‘২০১১ সালে বিশ্বকাপ ভারতে হবে এবং ফাইনাল ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে। এই ট্রফির সঙ্গে তুমি স্টেডিয়াম ঘুরছ, এই দৃশ্যটা মনে মনে কল্পনা করে নাও’। সেখান থেকে যাত্রাটা শুরু হয়েছিল। ওই চার বছরে একটাই লক্ষ্য ছিল, এই ট্রফিটা জেতা।” কথাগুলি বলার সময়ে সচিন দাঁড়িয়েছিলেন সেই ট্রফির পাশেই।

একটু থেমে সচিনের সংযোজন, “২০০৭-এ সম্ভবত জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময় কাটিয়েছিলাম। সেখান থেকে ২০১১-এ ক্রিকেটজীবনের সবচেয়ে ভাল সময়। অসাধারণ একটা যাত্রা কাটিয়েছি।”

ক্রিকেটজীবনের শুরুর দিকের কথাও উঠে এসেছে সচিনের মুখে। তিনি বলেছেন, “ক্রিকেট ক্লাব অফ ইন্ডিয়ার ঠিক উল্টো দিকে একটা ছোট ঘর ছিল। আমার এখনও মনে আছে সেই ঘরে যাওয়ার কথা। ১৯৮৯ সালে আমি পাকিস্তান সফরে যাওয়ার সময় ওটাই ছিল বোর্ডের দফতর। সেখান থেকে আজ এত বড় দফতর, বিশ্বাসই হচ্ছে না।”

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement