শ্রীনগরে ২৮ ফেব্রুয়ারি রিয়াল কাশ্মীর বনাম ইস্টবেঙ্গল ম্যাচ যাঁরা দেখতে যাবেন, তাঁদের দলের হোটেল থেকেই টিকিট দেবেন লাল-হলুদ কর্তারা।
ইস্টবেঙ্গলের শেষ কর্মসমিতির সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, দল বাইরে খেলতে গেলে যে সমর্থকেরা বাইরে যাবেন তাঁদের স্টেডিয়ামে ঢোকার ব্যবস্থা করবে ক্লাব। এবং সেই সভার পরই আলেসান্দ্রো মেনেন্দেসের প্রথম বাইরের খেলা পড়েছে রিয়াল কাশ্মীরের সঙ্গে। এবং সেটা শ্রীনগরের মতো জায়গায়। দলের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার শুক্রবার বললেন, ‘‘সোমবার আইজ়ল ম্যাচের পর কাশ্মীরগামী দল ও সমর্থকদের নিরাপত্তা নিয়ে ফের কথা বলব। আমরাই হোটেল থেকে টিকিট দেব সমর্থকদের। বিমানের টিকিট এবং হোটেলের নাম ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছি ম্যাচের সংগঠকদের। কত টিকিট দরকার সেটাও পরে জানিয়ে দেওয়া হবে’’।
এ দিকে এ দিন দুপুরে কোয়েম্বত্তূর পৌঁছল মোহনবাগান। লিগে শীর্ষে থাকা চেন্নাই সিটি এফসি-র বিরুদ্ধে রবিবার খেলা রয়েছে খালিদ জামিলদের। দুপুরে পৌঁছলেও সনি নর্দেরা মাঠে নেমে অনুশীলন করেনি। হোটেলেই সাঁতার ও জিম করেন শিল্টন পালরা। রবিবারের এই ম্যাচের দিকে তাকিয়ে আছে ইস্টবেঙ্গল। সনিরা পয়েন্ট পেলে লাভ জবি জাস্টিনদের।
এরই মধ্যে পরের মরসুমে ভারতীয় ফুটবল কোন পথে চলবে তা নিয়ে চার দিন আগে চিঠি দিয়েছিল ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান-সহ আট ক্লাব। জোটের দাবি ছিল, ফেডারেশন প্রেসিডেন্ট প্রফুল্ল পটেলকে আলোচনায় বসতে হবে তাদের সঙ্গে।