একদিনের আন্তর্জজাতিক ক্রিকেটে ২০০-রও বেশি ম্যাচ খেলেছেন কোহালি। ২০০ ওয়ান ডে-এর পর রেকর্ডের নিরিখে ক্রিকেটারকেই পিছনে ফেলে দিয়েছেন কোহালি।
২০০ ওয়ান ডে খেলে বিরাটের মোট রান ছিল ৮৮৮৮। কোহালির রানের নিরিখে অনেক পিছিয়ে সচিন তেন্ডুলকর-ব্রায়ান লারা-সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়দের মত ক্রিকেটারেরা। ২০০ ওয়ান ডে-র পর এবি ডে’ভিলিয়ার্সের রান ছিল ৮৬২১, সৌরভের রান ৭৭৪৭, লারার রান ৭৩৭০ এবং সচিনের রান ছিল ৭৩০৫।
শতরানের নিরিখেও এগিয়ে কোহালি। ২০০টি ওয়ান ডে-র শেষে কোহালির মোট শতরান ৩১টি। সমসংখ্যক ম্যাচ খেলে ডে’ভিলিয়ার্সের শতরান ২৪টি, সৌরভ এবং সচিনের ১৮টি করে শতরান ছিল। ১৪টি শতরান ছিল ব্রায়ান লারার ঝুলিতে।
শুধু রান বা শতরানই নয়, ২০০ ওয়ান ডে শেষে গড়ের নিরিখেও এগিয়ে কোহালি। ২০০ ওয়ান ডে-র শেষে কোহালির গড় ছিল ৫৫.৫৫। ডে’ভিলিয়ার্সের গড় ছিল ৫৪.৫৬, সৌরভের ছিল ৪৩.০৩, ডেসমন্ড হেইন্সের গড় ৪২.৫৪, লারার গড় ছিল ৪২.৩৫ এবং সচিনের গড় ছিল ৪১.৭৪।
স্ট্রাইক রেটের নিরিখেও অনেক কিংবদন্তিকে পিছনে ফেলে দিয়েছেন কোহালি। ২০০ ওয়ান ডে-র পর কোহালির স্ট্রাইক রেট ছিল ৯১.৫৪। সেখানে ২০০ ওয়ান ডে-র শেষে সচিনের স্ট্রাইক রেট ছিল ৮৫.৬১, লারার স্ট্রাইক রেট ছিল ৭৮.৪৭ এবং সৌরভের ছিল ৭৩.৭০।
বিরাট ছাড়া আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ২০০তম ওয়ান ডে ম্যাচে শতরান আছে এবি ডে’ভিলিয়ার্সের। এখানেও এবিডি-কে মাত দিয়েছেন এই দিল্লিবাসী। কেপটাউনে ২০১৬ সালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ২০০তম ম্যাচটি খেলেছিলেন ডে’ভিলিয়ার্স। সে ম্যাচে ১০১ রানে অপরাজিত ছিলেন এবি। সেখানে চলতি বছরই মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে নিজের ২০০তম ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে কোহালি করেছেন ১২১ রান।