IPL 2019

ইঞ্জিনিয়র, ব্যাঙ্কার, ব্লগার, সমাজকর্মী ইনি আইপিএলে সবচেয়ে বেশি রান সংগ্রহকারীর স্ত্রী

এই তরুণী বহুমুখী প্রতিভা সম্পন্ন। তাঁর স্বামী বিখ্যাত এক ক্রিকেটার। ক্রিকেটার স্বামীর জন্যই তিনি সংবাদের শিরোনামে এসেছিলেন, এমনটা বললে ভুল হবে না।

Advertisement
নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৭ এপ্রিল ২০১৯ ০৮:৫৭
Share:
০১ ১৪

এই তরুণী বহুমুখী প্রতিভা সম্পন্ন। তাঁর স্বামী বিখ্যাত এক ক্রিকেটার। ক্রিকেটার স্বামীর জন্যই তিনি সংবাদের শিরোনামে এসেছিলেন, এমনটা বললে ভুল হবে না।

০২ ১৪

বিশ্বকাপ জিতে ঘরে ফিরছে ভারত, সেই সময়ই বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্যের সঙ্গেই তাঁর বিয়ের কথা প্রকাশ্যে আসে।

Advertisement
০৩ ১৪

আইপিএলে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড রয়েছে এই তরুণীরই স্বামীর দখলে। প্রিয়ঙ্কা চৌধরি নামের এই তরুণী সুরেশ রায়নার স্ত্রী।

০৪ ১৪

ছোটবেলায় একই পাড়ায় বড় হয়েছেন দু’জনে। প্রিয়ঙ্কার বাবা ছিলেন সুরেশের ক্রীড়া শিক্ষক। তাঁদের মায়েরা ছিলেন পরস্পরের বন্ধু। কিন্তু কর্মসূত্রে পঞ্জাবে চলে যান প্রিয়ঙ্কার পরিবারের সদস্যরা। যোগাযোগ ছিল না বহু বছর।

০৫ ১৪

মেধাবী ছাত্রী প্রিয়ঙ্কা বি টেক পাশ করেন। তাঁর দুই ভাইও ইঞ্জিনিয়র। পরবর্তীতে ব্যাঙ্কিং নিয়েও পড়াশোনা করতেন তিনি। কর্মসূত্রে প্রিয়ঙ্কা পাড়ি দেন নেদারল্যান্ডসে। ইঞ্জিনিয়র-ব্যাঙ্কার প্রিয়ঙ্কার সঙ্গে সুরেশের সেই সময় কোনও যোগাযোগও ছিল না।

০৬ ১৪

২০০৮ সালে আইপিএল খেলে ফিরছিলেন রায়না, বিমান বন্দরে পাঁচ মিনিটের জন্য প্রিয়ঙ্কার সঙ্গে দেখা হয়। সে ভাবে কথা হয়নি সে বারও।

০৭ ১৪

২০১৫ সালে সুরেশের মা ফোন করে জানান, সুরেশের ছোটবেলার এক বান্ধবীকেই তাঁর মা পাত্রী হিসাবে নির্বাচন করেছেন। সুরেশ তখন দলের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ায়। জানতে পারেন, প্রিয়ঙ্কাই সেই পাত্রী।

০৮ ১৪

দুই বন্ধুর ‘অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ’ বহু বছর কথা বলার পর প্রেমের দিকেই এগোয়। প্রিয়ঙ্কার সঙ্গে ২০১৫-এর এপ্রিল মাসে সাত পাকে বাঁধা পড়েন রায়না।

০৯ ১৪

বিয়ের পরেও চাকরির জন্য নেদারল্যান্ডসের রাজধানী আমস্টারডামেই থাকতেন তিনি। রায়নার সঙ্গে সব সময় যে দেখা হত এমনটাও নয়।

১০ ১৪

সামাজিক কাজকর্মের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন প্রিয়ঙ্কা। এ ছাড়াও নারীদের ক্ষমতায়ন ও অনাথ শিশুদের নিয়েও কাজ করতেন তিনি। সুরেশ ও প্রিয়ঙ্কার একটি মেয়ে হয় এর পর। মেয়ে হওয়ার পর চাকরি ছেড়ে দেশে ফেরেন প্রিয়ঙ্কা। মেয়ের নাম রাখেন গ্রাসিয়া।

১১ ১৪

বর্তমানে প্রিয়ঙ্কা এক জন সমাজকর্মী। মেয়ের এক বছরের জন্মদিনে অর্থাৎ ২০১৭ সালের ১৯ নভেম্বর তিনি ও রায়না একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা প্রতিষ্ঠা করার কথা জানান। গ্রাসিয়া রায়না ফাউন্ডেশন নামের সেই সংস্থা প্রিয়ঙ্কার ড্রিম চাইল্ড, এমনটাই বলেন তিনি। নারীদের ক্ষমতায়ন ও অনাথ শিশু কিংবা পরিত্যক্ত মা-সন্তানদের দেখভাল করে এই সংস্থা।

১২ ১৪

কর্নাটকে রয়েছে এই সংস্থা। প্রিয়ঙ্কা রেডিয়োতে একটি অনুষ্ঠানও করেছেন জকি হিসাবে।

১৩ ১৪

প্রিয়ঙ্কা একজন ব্লগারও। মূলত মা, সন্তান, মাতৃত্ব, নারীদের ক্ষমতায়ন ও অনাথ শিশুদের মানসিক অবসাদগ্রস্ততা নিয়ে লেখালেখি করেন তিনি। নতুন মা’দের নিয়েও লেখেন তাঁর ব্লগে।

১৪ ১৪

পালনা, ফুডব্যাঙ্ক নেটওয়ার্ক, নানহি-জান সহ একাধিক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে যুক্ত সুরেশের স্ত্রী।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
Advertisement
আরও গ্যালারি
Advertisement