আলোচনা: সন্দেশ ঝিঙ্গান ও ডেভিড জেমস। —নিজস্ব চিত্র
দু’বছর আগে কেরল ব্লাস্টার্সের রিজার্ভ বেঞ্চে বসে তিনি দেখেছিলেন এটিকের চ্যাম্পিয়ন হওয়া। দল পাল্টে জামশেদপুর এফসি ফেরৎ এটিকে কোচ স্টিভ কপেলের এ বার ভরসা স্থানীয় ফুটবলার ও কলকাতার দর্শক।
ম্যাঞ্চেস্টার সিটির প্রাক্তন ম্যানেজার কপেল আইএসএলে কলকাতার কোচ হিসেবে প্রথম ম্যাচ খেলতে নামার আগে তাই বলছেন, ‘‘কলকাতার ফুটবল ঐতিহ্য দুর্দান্ত। কয়েক দিন আগে কলকাতা লিগে মোহনবাগান বনাম ইস্টবেঙ্গল ম্যাচটাও দেখলাম। আইএসএলে ঘরের মাঠে সেই জনসমর্থনের সুবিধাটা চাই।’’
এটিকের ব্রিটিশ কোচ ঘরের মাঠে খেলা যেমন বাড়তি সুবিধা হিসেবে দেখছেন, তেমনই কেরল ব্লাস্টার্স কোচও আর এক ব্রিটিশ ফুটবল ব্যক্তিত্ব। সন্দেশ ঝিঙ্গনদের কোচ বলে দেন, ‘‘বন্যাবিধ্বস্ত কেরলে ফুটবলপ্রেমী সমর্থকরাই আমাদের প্রেরণা। আমরা ফুটবল দিয়েই ওদের খুশি রাখতে পারি। মাঠে নেমে সেটাই মাথায় থাকবে। ওরাই আমাদের প্রেরণা।’’ ইংল্যান্ডের প্রাক্তন গোলরক্ষক জেমসকে মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছিল আইএসএলে, কেরল ব্লাস্টার্স বনাম এটিকের সম্মুখসমরে কলকাতার এগিয়ে থাকার পরিসংখ্যানের কথা। যা শুনে সিকে বিনীতদের কোচ বলছেন, ‘‘কেরল ব্লাস্টার্স এবং এটিকে মুখোমুখি মানেই একটা উত্তেজক ম্যাচ হতে চলেছে। সেই ম্যাচে কোনও মতেই পয়েন্ট হাত ছাড়া করা চলবে না।’’