শিখর ধবন: চলতি টি২০ সিরিজে বিধ্বংসী মেজাজে আছেন শিখর। প্রথম ম্যাচে ৭২ রানের ইনিংসের পাশাপাশি দ্বিতীয় ম্যাচে ২৪ রান করেন তিনি। ধবনের এই ফর্মকে শেষ ম্যাচেও কাজে লাগাতে চাইবে ভারত।
লোকেশ রাহুল: পর পর দু’টি টি২০ ম্যাচে ফ্লপ রোহিত শর্মার পরিবর্তে এই ম্যাচে দলে জায়গা হতে পারে রাহুলের। এমনিতেও রাহুলের টি২০ কেরিয়ার গ্রাফ বেশ ভাল।
সুরেশ রায়না: প্রথম ম্যাচে বড় রান না পেলেও দ্বিতীয় ম্যাচে পুরনো রায়নার ঝলক দেখা গিয়েছে। ৩০ রানের বেশি করতে না পারলেও রায়নার স্ট্রাইক রেট ছিল ২১৪.২৯।
বিরাট কোহালি: টি২০ সিরিজে ভাল ফর্মে না থাকলেও এই দলের অন্যতম কাণ্ডারী বিরাট।
মণীশ পাণ্ডে: চলতি টি২০ সিরিজে ভারতের অন্যতম ধারাবাহিক ক্রিকেটার মণীশ, দ্বিতীয় টি২০ ম্যাচে ভারত হারলেও ৭৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন এই ব্যাটসম্যান।
এমএস ধোনি: বয়স বাড়লেও ভারতীয় দলের এখনও অদ্বিতীয় এমএস।
হার্দিক পাণ্ড্য: এই সিরিজে ব্যাটে বা বলে এখনও সে ভাবে সফল নন হার্দিক। কিন্তু নিজের দিনে যে কোনও দলের কাছে ত্রাস হয়ে উঠতে পারেন এই তরুণ অলরাউন্ডার। টিম ইন্ডিয়ার অন্যতম নির্ভরযোগ্য ক্রিকেটার তিনি।
ভুবনেশ্বর কুমার: প্রথম টি২০ ম্যাচে ভারতের জয়ের নায়ক ভুবি। দ্বিতীয় ম্যাচে উইকেট না পেলেও ফাইনাল টি২০ ম্যাচে তাঁর নাক্ল বল কী করে সামলান প্রোটিয়া ব্যাটসম্যানরা সেটাই দেখার।
জয়দেব উনাদকট: প্রথম দু’টি টি২০ ম্যাচে মোট ৩টি উইকেট নিয়েছে জয়দেব। এই ম্যাচেও ভারতীয় দলের বোলিং লাইনআপে থাকার সম্ভবনা জয়দেবের।
যশপ্রীত বুমরা: দ্বিতীয় টি২০ ম্যাচে সুযোগ না পেলেও তৃতীয় ম্যাচে দলে ফিরতে চলেছেন বুমরা। ভুবি-বমুরা জুটিতেই প্রোটিয়া ব্যাটিংকে শুরু থেকেই বিধ্বস্ত করতে চাইছে ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট।
যুজবেন্দ্র চহাল: ক্লাসেন ঝড়ে উড়ে গেলেও শেষ ম্যাচেও হয়ত দলে থাকছেন চাহাল। কুলদীপকে হয়ত থাকতে হবে রিজার্ভ বেঞ্চেই।