লুই ফিগো(স্কটল্যান্ড বিশ্বকাপ, ১৯৮৯): পর্তুগিজ ফুটবলের অন্যতম নক্ষত্র লুই ফিগো। ২০০০ সালে ব্যালন ডি’ওর জিতেছিলেন এই ফুটবলার। ১৯৮৯ সালের অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপে পর্তুগালের সদস্য ছিলেন তিনি।
আলেসান্দ্রো দেল পিয়েরো(ইতালি বিশ্বকাপ, ১৯৯১): ইতালির সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলার দেল পিয়েরো। ২০০৬ বিশ্বকাপ জয়ী ইতালি দলেরও সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯১ সালে নিজের দেশে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপেও পায়ের জাদু দেখিয়েছিলেন এই তারকা স্ট্রাইকার।
ফ্রান্সিস্কো তোত্তি(জাপান বিশ্বকাপ, ১৯৯৩): ২০০৬ ফুটবল বিশ্বকাপ জয়ী ইতালি দলের সদস্য ছিলেন তোত্তি। তবে, বিশ্বকাপ জেতার আগে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপেও দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন তিনি।
এস্তাবেন কামবিয়াসো(ইকুয়েডর বিশ্বকাপ, ১৯৯৫): রিয়াল মাদ্রিদ-ইন্টার মিলানের হয়ে চুটিয়ে খেলা এই ফুটবলার আর্জেন্তিনার হয়ে অংশ নিয়েছিলেন অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপে।
জাভি হার্নান্দেজ (মিশর বিশ্বকাপ, ১৯৯৭): স্প্যানিশ ফুটবলের অন্যতম তারকা জাভি। বার্সেলোনার পাশাপাশি স্পেনকেও বহু সাফল্য এনে দিয়েছেন এই মিডফিল্ডার। ২০১০ বিশ্বকাপ জয়ী স্পেন দলেরও সদস্য ছিলেন তিনি। অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপেও স্পেনের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন তিনি।
রোনাল্ডিনহো (মিশর বিশ্বকাপ, ১৯৯৭): ২০০২ সালে ব্রাজিলের দলের হয়ে বিশ্বকাপ জেতার আগে ১৯৯৭ সালে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপে ব্রাজিলকে চ্যাম্পিয়ন করেছিলেন রোনাল্ডিনহো।
টনি ক্রুজ (দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বকাপ, ২০০৭): ২০১৪ সালে জার্মানির বিশ্বকাপ জয়ী দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন টনি ক্রুজ। এই বিশ্বকাপ জয়ী ফুটবলার ২০০৭ সালে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপেও প্রতিনিধিত্ব করেছিল জার্মানদের হয়ে।
নেমার(নাইজেরিয়া বিশ্বকাপ, ২০০৯): আধুনিক ফুটবলের অন্যতম সেরা ব্রাজিলের নেমার। এই মুহূর্তে বিশ্বের অন্যতম দামি ফুটবলারও তিনি। বিশ্বকে নিজের পায়ের জাদুতে মাতানো এই ফুটবলার অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপে ব্রাজিলের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।