Smartphone Price Fall

১০ বছরে ভোলবদল! ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা থেকে ফাস্ট চার্জার, ১০ হাজারি ফোনেও মিলছে চমকে দেওয়ার মতো সুবিধা!

গ্যাজেট বিশ্লেষকদের দাবি, গত ১০ বছরে অনেকটাই সস্তা হয়েছে স্মার্টফোন। আর তাই ১০ হাজার অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ২০১৫ সালের তুলনায় অনেক বেশি সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন ব্যবহারকারীরা।

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৫ জুলাই ২০২৫ ১৬:১৭
Share:

—প্রতীকী ছবি।

গত ১০ বছরে ব্যাপক সস্তা হয়েছে স্মার্টফোন! এ বার পরিসংখ্যান দিয়ে সেই তথ্য প্রকাশ করলেন গ্যাজেট বিশ্লেষকেরা। বিষয়টি বোঝানোর জন্য ১০ হাজার টাকার অ্যান্ড্রয়েড ফোনের তুলনামূলক আলোচনা করেছেন তাঁরা। ২০১৫ সালে ওই মূল্যের স্মার্টফোনে থাকত ৭২০পি এলসিডি ডিসপ্লে। মোটা আর চওড়া বেজ়েল ও চিন পেতেন গ্রাহক। কিন্তু, এক দশক পর সেই ১০ হাজার টাকা দিলে ফুল এইচডি ডিসপ্লের স্মার্টফোন পকেটে নিয়ে বাড়ি ফিরতে পারছেন তাঁরা।

Advertisement

এ ছাড়া বর্তমানে ওই মূল্যের অ্যান্ড্রয়েড ফোনে উপরি পাওনা হিসাবে অ্যামোলেট ডিসপ্লে পেতে পারেন গ্রাহক। ২০১৫ সালে ফোনের ব্যাক ক্যামেরা হত মাত্র দুই মেগাপিক্সেল। সেটাই এখন বেড়ে অন্তত ৫০ মেগাপিক্সেল হয়ে গিয়েছে। পাশাপাশি, সামনের দিকে আরও দু’-তিনটি ক্যামেরা পাবেন ব্যবহারকারী।

এক দশক আগের ১০ হাজারি স্মার্টফোনের র‌্যাম ও স্টোরেজ় থাকত সাধারণত এক ও আট জিবি। সেটা এখন বেড়ে ছয় ও ১২৮ জিবি হয়েছে। ওই সময়কার ফোনের ব্যাককভার তৈরি হত প্লাস্টিক দিয়ে। এখন সেখান কাচের তৈরি ব্যাককভার-যুক্ত মুঠোফোন হাতে পান গ্রাহক।

Advertisement

গত ১০ বছরে ফোনের চার্জারের ক্ষেত্রেও এসেছে বড় বদল। ২০১৫ সালের স্মার্টফোনগুলির চার্জার ছিল ১০ ওয়াটের। আর বর্তমানে ১০ হাজারের মুঠোফোনে ব্যবহারকারীরা পান ৩৩ ওয়াটের ফাস্ট চার্জার। এ ছাড়া এখানকার ফোনগুলিতে থাকে আইপি রেটিং এবং ডুবিলিটি সার্টিফিকেশনের সুবিধা।

গ্রাহকদের কাছে আকর্ষণীয় করে তুলতে ১০ হাজারের ফোনের স্মার্টলুকেও অনেকটাই বদল এনেছে সমস্ত সংস্থা। অর্থাৎ, একই টাকা খরচ করে আগের চেয়ে অনেক বেশি প্রযুক্তি ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে বর্তমান স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement