Viral Video

৭২ ঘণ্টার টানা কাজ! বাড়ি ঢুকেও রেহাই নেই, স্ত্রীর চিৎকার শুনেও নির্বিকার ক্লান্ত স্বামী, ভাইরাল ভিডিয়ো

ভাইরাল ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, কাজ সেরে বাড়ি ফিরে ঘড়ি খুলছেন এক যুবক। তাঁর চোখে-মুখে ক্লান্তির ছাপ স্পষ্ট। এমন সময় সেখানে উপস্থিত হন যুবকের স্ত্রী। যুবককে দেখেই চিৎকার শুরু করেন তিনি।

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫ ১১:৪৪
Share:

ছবি: এক্স থেকে নেওয়া।

৭২ ঘণ্টা ডিউটির পর বাড়ি ফিরেছিলেন যুবক। ঘর ঢুকতেই শুনতে হল চিৎকার। বাড়ির কাজ করা নিয়ে তাঁকে ঝাঁজ দেখালেন স্ত্রী। সে রকমই একটি ঘটনার ভিডিয়ো সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে। ভাইরাল হয়েছে ভিডিয়োটি। সমাজমাধ্যমে হইচইও ফেলেছে। প্রশ্ন উঠেছে পুরুষদের কর্মজীবন এবং মানসিক স্বাস্থ্যের ভারসাম্য নিয়ে। যদিও সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার ডট কম

Advertisement

ভাইরাল সেই ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, কাজ সেরে বাড়ি ফিরে ঘড়ি খুলছেন এক যুবক। তাঁর চোখে-মুখে ক্লান্তির ছাপ স্পষ্ট। এমন সময় সেখানে উপস্থিত হন যুবকের স্ত্রী। যুবককে দেখেই চিৎকার শুরু করেন তিনি। যুবকের স্ত্রীকে বলতে শোনা যায়, ‘‘এসে গিয়েছ। তুমি বাড়িতে ১৬ ঘণ্টা এবং রেলে ৭২ ঘণ্টা দেবে। আমি সারা দিন ঘরের কাজ করব? ৭২ ঘণ্টা পরে তুমি ফিরে এসেছ। চুপ করে আছ কেন? কিছু বলো।’’ তবে স্ত্রীর চিৎকার শুনেও ওই যুবককে চুপ করেই থাকতে দেখা যায়। একটি কথাও বলেননি তিনি। তবে তাঁর মুখে হতাশা ফুটে ওঠে। সেই ভিডিয়োই প্রকাশ্যে এসেছে।

ভাইরাল ভিডিয়োটি পোস্ট করা হয়েছে ‘লক্ষ্য মেহতা’ নামের এক্স হ্যান্ডল থেকে। ইতিমধ্যেই বহু মানুষ দেখেছেন সেই ভিডিয়ো। অনেকে শেয়ারও করেছেন। লাইক এবং কমেন্টের বন্যা বয়ে গিয়েছে। কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন নেটাগরিকেরা। পুরুষদের কর্মজীবন, বিবাহিত জীবন এবং মানসিক স্বাস্থ্যের ভারসাম্য নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এক নেটাগরিক ভিডিয়োটি দেখার পর লিখেছেন, ‘‘যখন কোনও দম্পতি একে অপরের সমস্যা বোঝা বন্ধ করে দেয়, তখন এ রকমই হয়।’’ অন্য এক জন আবার লিখেছেন, ‘‘পুরুষদেরও বাড়িতে সময় কাটাতে ভাল লাগে। কিন্তু পরিস্থিতির চাপে তাঁরা পারেন না। কারণ, বেশির ভাগ পুরুষকেই কাজ করতে হয়, উপার্জন করতে হয়। পরিবার যাতে আরামে থাকে, তার জন্যই তাঁদের আত্মত্যাগ। তাই কেউ বাড়িতে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে এ রকম করা উচিত নয়।’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement