পুজো-বৈঠকে রাস্তা সারানোর আর্জি

বেহাল রাস্তা সারানোর দাবি এ বার পুজোকর্তাদের মুখেও। শুক্রবার সন্ধ্যায় রবীন্দ্র সদনে পুজো সমন্বয় বৈঠকে বারবারই খারাপ রাস্তা সারানোর দাবি ওঠে। প্রতিশ্রুতি মিলেছে উপস্থিত পুর-আধিকারিকের তরফে। সেই সঙ্গে বৃষ্টির জল জমলে যাতে দর্শনার্থীদের ভোগান্তি পোহাতে না হয়, তার আশ্বাসও দিয়েছেন তিনি।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০০:২৯
Share:

বেহাল রাস্তা সারানোর দাবি এ বার পুজোকর্তাদের মুখেও। শুক্রবার সন্ধ্যায় রবীন্দ্র সদনে পুজো সমন্বয় বৈঠকে বারবারই খারাপ রাস্তা সারানোর দাবি ওঠে। প্রতিশ্রুতি মিলেছে উপস্থিত পুর-আধিকারিকের তরফে। সেই সঙ্গে বৃষ্টির জল জমলে যাতে দর্শনার্থীদের ভোগান্তি পোহাতে না হয়, তার আশ্বাসও দিয়েছেন তিনি।

Advertisement

কলকাতা পুলিশ, পুরসভা, দমকল ও সিইএসসি-র প্রতিনিধিদের সঙ্গে ওই বৈঠকে ছিলেন দুশোটিরও বেশি পুজো কমিটির সদস্যরা। প্রায় সকলেই বিদ্যুতের মাসুল বৃদ্ধির প্রতিবাদে সরব হন। তাঁদের মূল অভিযোগ ছিল, বিদ্যুতের বিলের পাশাপাশি পরিষেবা করের পরিমাণও খুব বেশি। তাই ভর্তুকির দাবি জানান তাঁরা। সিইএসসি-র এক আধিকারিক জানান, ভর্তুকির নিয়ম না থাকলেও এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

বৈঠকের শেষ পর্বে কলকাতার পুলিশ কমিশনার সুরজিৎ কর পুরকায়স্থ বলেন, কবে থেকে বিসর্জন শুরু, জানিয়ে দেওয়া হবে। তিনি আরও জানান, এ দিন যে বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করা গেল না, সেগুলি ১৮ সেপ্টেম্বর নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে পুজো ও মহরমের সামগ্রিক সমন্বয় নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সভায় আলোচনা করা হবে। পুলিশের পক্ষ থেকে পুজো কমিটিগুলিকে সব রকম সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে তিনি বলেন, ‘‘জাতীয় উৎসব দুর্গাপুজো সকলের যৌথ প্রয়াস। আর এই যৌথ সভা থেকে এটাই প্রমাণিত হয়, আমরা সেই প্রয়াস সফলের দিকে এগোচ্ছি।’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement