অদ্ভুত!
একটু আগেই কালিকাপ্রসাদের গান শুনছিলাম। আজ সকালেই ওর গান ছিল আমার সঙ্গী। এমন মর্মান্তিক মৃত্যুর গান ও বাঁধবে, ভাবিনি কখনও। ওই গানই আজ এত প্রাসঙ্গিক হয়ে গেল!
ভাবতে পারছি না কালিকা আর নেই। পাশাপাশি পথ চলেছি অনেকদিন। আমি ওকে ১৯৮৮-৮৯ থেকে চিনি। তখনও ও আজকের কালিকাপ্রসাদ হয়ে ওঠেনি। কিন্তু তখন থেকেই আমি ওর কাজকর্মের সঙ্গে পরিচিত ছিলাম। ধীরে ধীরে গভীর বন্ধুত্ব হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: গাড়ি দুর্ঘটনায় প্রয়াত দোহারের কালিকাপ্রসাদ
ভীষণ কষ্ট হচ্ছে, ভয় হচ্ছে, মিস করছি কালিকা…
আমাকে দেবুদা বলে ডাকত।
মনে আছে, একবার সন্ধেয় আমার নাটক ছিল বলে ‘সহজ পরব’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান বিকেলে এগিয়ে এনেছিল। এমন অজস্র ঘটনা। সব হয়তো এই মুহূর্তে গুছিয়ে মনেও করতে পারছি না। আদ্যন্ত ভদ্রলোক কালিকা। আমার এখনও ঠিক বিশ্বাস হচ্ছে না।
আরও পড়ুন:মৃত্যুর গান, দুঃখের গান— সব ছাপিয়ে এখন কালিকার মুখই ভেসে উঠছে
হাসিখুশি ছেলেটা এ ভাবে চলে গেল?
আমার এখনও ঠিক বিশ্বাস হচ্ছে না
মাটিতে পা রেখেই শহরের মঞ্চেও লোকগান শোনাতে চেয়েছেন কালিকাপ্রসাদ