পুজোতেও মশা-দমন, দাবি করছে বিধাননগর

আক্রান্তের সংখ্যা গত বছরের তুলনায় কিছুটা কম হলেও ডেঙ্গিতে মৃত্যুর ঘটনা এ বছরও ঘটেছে। সেই কারণে পুজোর মধ্যেও মশা-দমন কর্মসূচি চালু থাকবে বলে জানিয়েছিল বিধাননগর পুরসভা।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২০ অক্টোবর ২০১৮ ০০:০০
Share:

প্রতীকী ছবি।

আক্রান্তের সংখ্যা গত বছরের তুলনায় কিছুটা কম হলেও ডেঙ্গিতে মৃত্যুর ঘটনা এ বছরও ঘটেছে। সেই কারণে পুজোর মধ্যেও মশা-দমন কর্মসূচি চালু থাকবে বলে জানিয়েছিল বিধাননগর পুরসভা। পুরকর্তাদের দাবি, কথা মতোই কাজ করেছেন তাঁরা। পুজোর মধ্যেও চলেছে মশা মারার কাজ। পুজোর পরেও চলবে সেই কাজ।

Advertisement

পুরকর্তারা আরও জানিয়েছেন, দশমীর পরের দিন থেকেই শুরু হবে বিশেষ তৎপরতা। রাস্তা সাফাই বা আবর্জনা সংগ্রহের পাশাপাশি বিসর্জনের জন্য বিধাননগর পুর এলাকার ঘাটগুলিতে বিশেষ বাহিনীকে মজুত রাখা হবে। মেয়র পারিষদ (জঞ্জাল অপসারণ) দেবাশিস জানা জানিয়েছেন, প্রতিমা নিরঞ্জনের পরে কাঠামো-সহ যাবতীয় বর্জ্য সরিয়ে ফেলার ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে।

পুরসভা সূত্রের খবর, ওয়ার্ড-ভিত্তিক সাফাইয়ের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ভাবে জঞ্জাল অপসারণের কাজও হচ্ছে। তবে পুজোর দিনগুলিতে আবর্জনার পরিমাণ কয়েক গুণ বেড়ে যায়। প্রতিটি পুজোমণ্ডপের আবর্জনা তো থাকেই, তার পাশাপাশি ওই এলাকার খাবারের দোকান ও স্টলগুলির আবর্জনাও রাস্তায় পড়ে থাকে।

Advertisement

মেয়র পারিষদের দাবি, প্রতিদিন ওয়ার্ড এলাকা সাফাইয়ের পাশাপাশি মণ্ডপ চত্বরগুলির উপরে বাড়তি নজর রাখা হয়েছিল। সেই সঙ্গে প্রতিমা নিরঞ্জনের কথা মাথায় রেখে বিসর্জনের সমস্ত জঞ্জাল সাফ করতে একটি বিশেষ বাহিনী গড়া হয়েছে।

পুরসভা যে দাবিই করুক, প্রতি বারই কিন্তু দেখা যায়, পুজোর পরে রাস্তাঘাটে প্রচুর আবর্জনা পড়ে রয়েছে। পুরকর্তারা অবশ্য বলছেন, পুজোর আগেই পুজো কমিটিগুলির সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। আশা করা যায়, এ বার আর সেই দৃশ্য দেখা যাবে না।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement