জালে টান পড়া দেখে প্রথমেই সন্দেহ হয়েছিল মৎস্যজীবীদের। এত ভারী কেন? জাল টেনে ট্রলারে তুলতেই চক্ষু চড়কগাছ। আজমিরা নামে এই ট্রলারেই তোলা হয় যন্ত্রাংশগুলি।
মাছ নয়, জালে ধরা পড়ে প্রচুর ধাতব যন্ত্রাংশ।
কোথা থেকে এল এত পরিমাণ যন্ত্রাংশ? উত্তর নেই পুলিশ-প্রশাসনের কাছে। শুরু হয়েছে তদন্ত।
দিন দুয়েক আগেই বিকট শব্দে আতঙ্ক ছড়িয়েছিল দিঘায়। এই ধাতব যন্ত্রাংশের সঙ্গে তার কোনও যোগসূত্র আছে কি না, সেটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
যদিও কোস্ট গার্ড-এর দাবি, এগুলি তিন থেকে চার মাস পুরনো। গায়ে লেগে থাকা শ্যাওলা থেকেই সেটা বোঝা যাচ্ছে।
বেঙ্গালুরুর হিন্দুস্থান আরোনোটিক্স লিমিটেড এর নাম লেখা রয়েছে যন্ত্রাংশের ব্যাপন প্লেটের উপর।