Cyclone Amphan

ক্ষতি দেখতে পশ্চিমে সুব্রত, ঝাড়গ্রামে পার্থ

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, আমপানের আগাম সতর্কতায় জেলার বিভিন্ন এলাকার ৭১,১৩৬ জন মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়েছিল প্রশাসন।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

দাঁতন ও ঝাড়গ্রাম শেষ আপডেট: ২৩ মে ২০২০ ০৩:৩৩
Share:

ক্ষতিগ্রস্ত জমি দেখছেন চাষি। খড়্গপুর গ্রামীণের কেশপালে। নিজস্ব চিত্র

দুর্যোগ কাটার পরে শুরু হল পুনর্গঠনের প্রক্রিয়া। স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে শুরু করেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার জনজীবন।

Advertisement

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, আমপানের আগাম সতর্কতায় জেলার বিভিন্ন এলাকার ৭১,১৩৬ জন মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়েছিল প্রশাসন। শুক্রবার থেকে তাঁদের অনেকেই ঘরে ফিরতে শুরু করেছেন। রাস্তায় উপড়ে যাওয়া গাছ ও বিদ্যুতের খুঁটি সরানো চলছে। জেলাশাসক রশ্মি কমল বলেন, ‘‘বিভিন্ন এলাকা থেকে ধীরে ধীরে জল নামতে শুরু করেছে। এ বার পুনর্গঠনের কাজ শুরু হচ্ছে।’’ জানা যাচ্ছে, ইতিমধ্যে জেলা থেকে রাজ্যে ক্ষতির প্রাথমিক রিপোর্ট পাঠানো হয়েছে। জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক জানান, করোনা সতর্কতা রয়েছে। লকডাউনও চলছে। নিরাপদ আশ্রয় থেকে ঘরে ফেরা মানুষদের সামাজিক দূরত্ব রাখা ও মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। শুক্রবার পর্যন্ত অবশ্য সব এলাকা স্বাভাবিক ছন্দে ফেরেনি।

শুক্রবারই মেদিনীপুর গ্রামীণের আবাসে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন জেলা পুলিশ সুপার দীনেশ কুমার। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। যে কোনও সমস্যায় পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দিয়েছেন। পরে তিনি বলেন, ‘‘আমপানের ক্ষয়ক্ষতি দেখতেই আবাসে এসেছিলাম। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ওসি-আইসিরা বিডিওদের সঙ্গে সমন্বয় রেখে ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছচ্ছেন।’’ তাঁর দাবি, ‘‘রাস্তাগুলি পরিস্কার করা হয়েছে। খোঁজ নিয়ে জেনেছি, এখন কোথাও কোনও সমস্যা নেই। বিদ্যুতের কোথাও কোথাও সমস্যা রয়েছে। শীঘ্রই ঠিকঠাক হয়ে যাবে। ত্রাণেই এখন গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।’’ এ দিন আবাসে পুলিশের তরফ থেকে ত্রাণ বিলি করা হয়েছে।

Advertisement

জেলাশাসকও বিডিওদের নিজের নিজের এলাকা পরিদর্শন করে দুর্গতদের দরকার মতো সাহায্যের নির্দেশ দিয়েছেন। বৃষ্টিতে অনেক জমিতে জল জমে গিয়েছিল। ধীরে ধীরে সে জলও নামতে শুরু করেছে। সমন্বয় রেখে ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছচ্ছেন।’’ তাঁর দাবি, ‘‘রাস্তাগুলি পরিস্কার করা হয়েছে। খোঁজ নিয়ে জেনেছি, এখন কোথাও কোনও সমস্যা নেই। বিদ্যুতের কোথাও কোথাও সমস্যা রয়েছে। শীঘ্রই ঠিকঠাক হয়ে যাবে। ত্রাণেই এখন গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।’’ এ দিন আবাসে পুলিশের তরফ থেকে ত্রাণ বিলি করা হয়েছে।

জেলাশাসকও বিডিওদের নিজের নিজের এলাকা পরিদর্শন করে দুর্গতদের দরকার মতো সাহায্যের নির্দেশ দিয়েছেন। বৃষ্টিতে অনেক জমিতে জল জমে গিয়েছিল। ধীরে ধীরে সে জলও নামতে শুরু করেছে। নির্দেশ দিয়েছেন। বৃষ্টিতে অনেক জমিতে জল জমে গিয়েছিল।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন