Wavers

শাড়ির চাহিদা তুঙ্গে, জোগান দিতে হিমশিম

গত তিরিশ বছর পাওয়ারলুমে শাড়ি তৈরি করে আসছেন শান্তিপুরের বাগদেবীপুরের গজেন্দ্রনাথ সরকার।তিনি বলেন, “যা উৎপাদন করতে পারছি, চাহিদা তার প্রায় দশ গুণ। প্রতিদিন বড় খরিদ্দারেরা ফিরে যাচ্ছেন। শিলিগুড়ি, মালদহ, কলকাতা থেকে মহাজনেরা ফোন করে পাগল করে দিচ্ছেন।” 

Advertisement

সুস্মিত হালদার

শান্তিপুর শেষ আপডেট: ১০ অক্টোবর ২০২০ ০১:৩৯
Share:

প্রতীকী ছবি।

করোনার মরা বাজার দেখে তাঁতি থেকে ব্যবসায়ী কেউই ভাবেননি যে এ বার বিশেষ বিক্রিবাটা হবে। কিন্তু এখন যখন পুজোর আর মোটে সপ্তাহ দুই বাকি, শাড়ির জোগান দিয়ে উঠতে পারছেন না উৎপাদকেরা। অগ্রিম দিয়েও শাড়ি না পেয়ে প্রতিদিনই ফিরে যাচ্ছেন অন্তত আট থেকে দশ জন। দিনরাত দুই শিফটে পাওয়ারলুম চালিয়েও চাহিদা হিমশিম খাচ্ছেন শান্তিপুরের তাঁত কাপড় ব্যবসায়ীরা। ক্রমশ বেড়ে যাচ্ছে শাড়ির দামও। কাপড়ের হাটে গত বছরও যেখানে দিনে ১৫-১৬ কোটি টাকার লেনদেন হত, এই বছর তা প্রায় দ্বিগুণ বলে ব্যবসায়ীরা জানাচ্ছেন।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন