প্রেজেন্টস্
Knowledge Partner
Fashion Partner
Wedding Partner
Banking Partner
Comfort Partner

পুজোর আগে ঝুলিতে জাতীয় পুরস্কার, একই দিনে বানভাসি কলকাতা, তনুশ্রীর পুজোও কি বিশ বাঁও ‘জলে’?

উৎসবের মরসুমে কলকাতায় এমন ভারী বৃষ্টির দাপট, আনন্দবাজার ডট কমকে অভিনেত্রী বলেন, “দেবী এই বার হস্তির পিঠে চড়ে আসছেন। শুনেছি এটা নাকি শুভ। কিন্তু কিছুই তো শুভ হচ্ছে না।'

আনন্দ উৎসব ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৯:৩৫
প্রতীকী চিত্র

প্রতীকী চিত্র

এক দিকে পুজোর আমেজ। অন্য দিকে পুজোর আগেই ঝুলিতে এসেছে জাতীয় পুরষ্কার। নিজের ছবি ‘ডিপ ফ্রিজ’-এর সম্মানিত হওয়া নিয়ে যতটা আনন্দিত, নিজের শহরের প্রতিচ্ছবি দেখে ততটাই হতাশ তনুশ্রী চক্রবর্তী।

উৎসবের মরসুমে কলকাতায় এমন ভারী বৃষ্টির দাপট, আনন্দবাজার ডট কমকে অভিনেত্রী বলেন, “দেবী এই বার হস্তির পিঠে চড়ে আসছেন। শুনেছি এটা নাকি শুভ। কিন্তু কিছুই তো শুভ হচ্ছে না। পুজোর মুখে বৃষ্টি দেখেছি। কিন্তু এমন বৃষ্টি অনেক বছর পর আবার চাক্ষুষ করলাম। দুঃখের থেকেও বেশি চিন্তা হচ্ছে। কত জন মানুষ মারা গেলেন। পুজোর প্রস্তুতির জন্য চারিদিকে ইলেকট্রিকের তারের ছড়াছড়ি। এগুলি নিয়ে পুজোর উদ্যোক্তা, প্রশাসনের সতর্ক হওয়া দরকার।”

এই মিশ্র অনুভূতি নিয়েই তনুশ্রীর পুজোর পরিকল্পনা কত দূর? তিনি বলেন, “তেমন কোনও পরিকল্পনা কোনও দিনই থাকে না। অবশ্যই দুর্গাপুজো উপভোগ করব। একটু বেড়াতে যাওয়ারও কথা রয়েছে।”

পুজোর পরেই তো ছবিমুক্তি, ‘পরীমণি’র শ্যুটিং নিশ্চই চলছে? তনুশ্রী বলেন, “হ্যাঁ, শ্যুটিং চলছে কলকাতার বাইরে। ফলে উৎসবের মাসে কতটা কলকাতায় থাকতে পারব জানি না। তবে যেটুকু সময়ই থাকি, পরিবারের সঙ্গে কাটাব।”

পুজোর সময়ের এই ব্যস্ততাটা কতটা উপভোগ করেন নায়িকা? তনুশ্রীর সহজ জবাব, “আমার ব্যস্ত থাকতে ভাল লাগে। কিন্তু পরিবারকে সময় দেওয়াটাও জরুরি। দুটো বিষয়ই সমান্তরাল ভাবে চলতে থাকে। আর এটা কোথাও গিয়ে আমাকে মানসিক ভাবে সমর্থন জোগায়। মোদ্দাকথা, আমি আমার মাথাটা ফাঁকা রাখতে চাই না।”

আপাতত ‘ড্রিপ ফ্রিজ’ নিয়ে আবেগে ভাসছেন তিনি। অভিনেত্রী বলেন, “আমার, আবীর (চট্টোপাধ্যায়), অর্জুন (দত্ত)- সহ ছবির সঙ্গে জড়িত সকলের কাছেই ‘ডিপ ফ্রিজ’ খুব বিশেষ একটা ছবি। আমারাও অনেক যত্ন নিয়েই ছবিটা বানিয়েছিলাম। এ বার পুরোটাই দর্শকদের উপর। তাঁরা দেখেই নম্বরটা দেবেন।”

ছবির হাত ধরে এত বড় স্বীকৃতি, দেবীর থেকে আর কী চাইবেন তনুশ্রী? তিনি বলেন, “আমাদের বাঙালিদের একটা কথা প্রচলিত আছে, আমরা দুধে-ভাতে থাকতে ভালবাসি। আমার চাওয়াও বেশি কিছু নয়। শুধু একটু ভাল থাকতে চাই, ব্যস…”

এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy