প্রেজেন্টস্
Knowledge Partner
Fashion Partner
Wedding Partner
Banking Partner
Comfort Partner

দশমীতে নাতির সঙ্গে নাচ রঞ্জিত মল্লিকের, ‘এই বাড়িতে এলে আমি, বাবা সবাই কবীরের বয়সে ফিরে যাই’, বললেন কোয়েল

বিসর্জনের বাজনায় মন ভার, এরই মাঝে মল্লিক বাড়ির নাতি-দাদুর যুগল নাচ আর কোয়েলের মুখে পুজো কাটানোর গল্পে মিলল উৎসবের শেষ রেশ।

আনন্দ উৎসব ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৫ ১৭:২১
সংগৃহীত চিত্র।

সংগৃহীত চিত্র।

চার দিনের পুজোর আলো ঝলমলে উৎসব শেষ। ঢাকের বাদ্যি আর সিঁদুরের রঙে মাখা দশমীর সন্ধ্যাতেই উমা ফিরে গিয়েছেন কৈলাসে। শহর জুড়ে এক অদ্ভুত মন খারাপের সুর। তবে এই বিষন্নতার মধ্যেই মল্লিক পরিবারে ধরা দিল এক প্রাণবন্ত মুহূর্ত, যা সোশ্যাল মিডিয়ায় উষ্ণতা ছড়াচ্ছে।

বিসর্জনের আগে, বিজয়ার শেষ লগ্নে জমে উঠল রঞ্জিত মল্লিক এবং তাঁর ছোট্ট নাতি কবীরের নাচ। বর্ষীয়ান অভিনেতা যেন বয়সকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিলেন! ঢাকের তালে তাঁর উদ্দাম, ছন্দময় পা মেলানো দেখে কে বলবে যে তিনি যৌবনের গণ্ডি পেরিয়ে এসেছেন বহু বছর আগেই? দাদু-নাতির এই যুগলবন্দি যেন প্রজন্মের সেতুবন্ধন— যেখানে উৎসবের রঙে মিশে যায় ভালবাসা আর উচ্ছ্বাস। পরিবারের অন্য সদস্যেরা চারপাশে দাঁড়িয়ে হাততালি দিয়ে তাঁদের উৎসাহ দিলেন। এই দৃশ্য শুধু একটি পরিবারের নয়, এটি এক প্রজন্ম থেকে আর এক প্রজন্মে বাঙালিয়ানার উত্তরাধিকার।

অন্য দিকে, কোয়েলের কণ্ঠেও ধরা পড়ল আবেগ। তাঁর কথায়, “দশমীর দিন সবারই মন খারাপ হয়, আমারও তাই। তবে নিজেকে সান্তনা দিই, ‘আসছে বছর আবার হবে’। আর এই বাড়িতে এলেই আমি আর বাবা সবাই কবীরের বয়সে ফিরে যাই।”

তার পর অভিনেত্রীর কথায় উঠে আসে ছোট্ট কাব্যর কথা। কোয়েল জানালেন, এই বারে কাব্যের পুজো দারুণ কেটেছে। সবার কোলে কোলে ঘোরা, ঢাক, ঢোল, কাশর, ঘণ্টার আওয়াজের মাঝে বেশ ভালই ছিল সে। অভিনেত্রীর কথায়, “কাব্যর পুজো ভীষণ ভাল কেটেছে, মজা করেছে... পরের বছর থেকে হয়তো আরেকটু একটু একটু করে বুঝতে শিখবে।”

দশমীর দিন সবারই মন খারাপ হয়, কোয়েলেরও তাই। অভিনেত্রীর কথায়, “আমারও মন ভারাক্রান্ত। কিন্তু নিজেকে শুধুই সান্তনা দেওয়া যে, ‘আসছে বছর আবার হবে’।” তবে এই মন খারাপের মাঝেও তাঁর দৃঢ় বিশ্বাস, মা সারা বছরই তাঁদের সঙ্গে থাকেন— “মা গেলে চলবে না, সংসার মা ছাড়া হয় না।”

পুজোয় কেমন কেটেছে জানতে চাওয়া হলে, কোয়েল যে কথাটি বললেন, তাতে এক অন্য রকম রসবোধ এবং আবেগ ধরা পড়ল। তিনি বলেন, “যেটা এই সব সময় বলি, এই বাড়িতে এলেই আমরা কী রকম সবাই ছোট হয়ে যাই। আমার বাবাও ছোট হয়ে যান, কবীরের বয়সে ফিরে যাই। সেই বাল্যকালটা ফিরে আসে।” এই বারে পুজো দারুণ কাটলেও, মন খারাপ হচ্ছে একটাই কারণে— সবাই আবার নিজেদের কাজে ফিরে যাবে। এই তিন-চার দিনের মতো আর চার বেলায় দেখা হবে না।

‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।

এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy