Advertisement
Home Spa

পার্লারে যাওয়ার সময় নেই? বাড়িতে করে ফেলতে পারেন চটজলদি স্পা

কাজের চাপে পুরো ঘেঁটে। অথচ পুজো তো দরজায় কড়া নাড়ছে! পার্লারে যাওয়ার দরকার বুঝেও পারছেন না যেতে। তা’হলে? কী করবেন! বাড়িতে বসেই সমস্যার সমাধান। টিপস্ নীচে।

প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

আনন্দ উৎসব ডেস্ক
শেষ আপডেট: ৩১ অগস্ট ২০২৩ ১৮:৪১
Share: Save:

পুজোর কয়েক মাস আগে থেকেই শুরু হয়ে যায় ঘষামাজা আর তোড়জোড়। এ দিকে, অফিসে বড্ড চাপ। পার্লারে যাওয়ার সময় কই! শেষ মুহূর্তেই মনে পড়ে, একটা স্পা করিয়ে নিতে পারলে বেশ হত। কুছ পরোয়া নেই। পুজোর আগে শেষ মুহূর্তে বাড়িতেই করে ফেলুন চটজলদি স্পা। তাক লেগে যাক সবার!

স্পা-এর আসলে উদ্দেশ্যই হল শরীরকে আরাম দিয়ে ত্বক, চুলের যত্ন নেওয়া। বাড়িতে যদি বাথটাব থেকে থাকে তাতে জল ভরে বাবল বাথ, কিংবা বাথ সল্ট কিনে মিশিয়ে নিতে পারেন। অনলাইনে যে কোনও ওয়েবসাইটে এই ধরনের উপকরণ এখন হামেশাই কিনতে পাওয়া যায়।

স্পা-এর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পর্ব হল ফেসিয়াল ম্যাসাজ। পছন্দের বিভিন্ন রকম ক্রিম বা ফেসিয়াল অয়েল দিয়ে মালিশ করে নিন নিজের মুখের বিভিন্ন অংশে। এ বিষয়ে পরিচিত কোন রূপবিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে পারেন। আরও ভাল ফল পাবেন তাতে।

এর পরে ফেস মাস্কের পালা। আপনার পছন্দের যে কোনও হাইড্রেটিং ফেস মাস্ক ব্যবহার করে প্রাণ ফেরান পরিশ্রমের ক্লান্তিতে জৌলুস হারানো ত্বকে। ত্বকের চরিত্র অনুযায়ী এক এক ধরনের ফেস মাস্ক এক এক জনের উপযোগী। ফেস মাস্ক বাছাই করার সময়ে সে কথা মাথায় রাখুন অবশ্যই।

ত্বক-চর্চার সবচেয়ে জরুরি বিষয় ময়শ্চারাইজার। কোনও ভাবেই তা বাদ দেবেন না। ত্বক রুক্ষ থাকলে কোনও রকম রূপচর্চাতেই মনের মতো ফল পাবেন না। ভাল ময়শ্চারাইজার দিয়ে ত্বকে মালিশ করে নিন। ত্বকের জেল্লা ফিরবে চোখে পড়ার মতো।

এ ছাড়াও স্নানের জলে মিশিয়ে নিতে পারেন ল্যাভেন্ডার, ক্যামোমাইল বা চন্দনকাঠের মতো নানা সুগন্ধের এসেনশিয়াল অয়েল। স্নানঘরে বা বাইরে জ্বালিয়ে নিন সেন্টেড ক্যান্ডেল। এই পুরোটারই আসল উদ্দেশ্য হল সুন্দর, সুবাসিত একটা আমেজ সৃষ্টি করা।

বাড়ির আরামে এ বার যোগ হোক স্পা-এর আরাম। বাকিটা বলবে আপনার মুখের হাসি!

এই প্রতিবেদনটি 'আনন্দ উৎসব' ফিচারের একটি অংশ।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement

Share this article

CLOSE