প্রেজেন্টস্
Knowledge Partner
Fashion Partner
Wedding Partner
Banking Partner
Comfort Partner

তিন শতকের ধারা, দু’লক্ষ জপেই আজও টিকে আছে গোঘাটের জমিদারবাড়ির দুর্গাপুজো

অন্দরমহলের কঠোর নিয়ম আর কুলপুরোহিতের আচার– গোঘাটের দুর্গোৎসবে আজও অপরিবর্তিত তিনশো বছরের ধারা

আনন্দ উৎসব ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৫:১৭
প্রতীকী চিত্র

প্রতীকী চিত্র

আরামবাগের গোঘাটের গোয়ালসাড়া গ্রাম। সে সময়ে বাংলা জুড়ে নবাবদের রাজত্ব। চৌধুরী বংশের এই পুজো শুরু হয়েছিল ১৭৩৪ সালে, জমিদার জগন্নাথ চৌধুরীর হাত ধরে। আজও প্রায় ৩০০ বছরের সেই ধারা বয়ে চলেছে।

গোয়ালসাড়া ছিল ঘন জঙ্গল আর জলাভূমিতে ঘেরা এক বন্দর নগরী। আর যেখানে জঙ্গল, সেখানেই ডাকাতের আনাগোনা।

বর্ধমানের রাজা ডাকাতদের দমন করতে উঠেপড়ে লাগলেন। বেগতিক দেখে ডাকাতরা তাদের আরাধ্যা দেবী জয় দুর্গাকে জমিদার জগন্নাথ চৌধুরীর হাতে তুলে দিয়ে এলাকা ছেড়ে চলে গেল। জমিদার সেই দেবীকে সযত্নে বরণ করে নিজের কাছারি বাড়িতে প্রতিষ্ঠা করলেন। মা দুর্গার আশীর্বাদে চৌধুরীদের জমিদারির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেরও শ্রীবৃদ্ধি ঘটল। এই পুজোর মূল আকর্ষণ হল এর রীতিনীতি। এই বাড়িতে চণ্ডীপাঠের বদলে দেবীর আরাধনা চলে মন্ত্র জপের মাধ্যমে।

প্রতিপদ থেকে শুরু হয় জপ, যা দশমীর দিন শেষ হয়। এক জন কুল পুরোহিত মা দুর্গার নামে এক লক্ষ বার জপ করেন। আর অন্য এক ব্রাহ্মণ মধুসূদন অর্থাৎ নারায়ণের নামে এক লক্ষ বার জপ করেন। পরিবারের বর্তমান বংশধর শঙ্করপ্রসাদ চৌধুরী জানান, এখনও সেই পুরনো কাছারি বাড়ির অস্তিত্ব রয়েছে, যেখানে প্রথম দেবীর পুজো শুরু হয়েছিল।

‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।

এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

Goddess Durga
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy